post
শিক্ষা

আইজিইউর ইতিহাসে সফলতম কোয়ার্টার, ধারা অব্যাহত রাখার আহ্বান চ্যান্সেলর ও প্রেসিডেন্টের

যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়- আইজিইউ এ বছরেরর উইন্টার সিমেস্টারে তার ইতিহাসের সবচেয়ে সফল কোযার্টার শুরু করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক বলেছেন, এই কোয়ার্টারে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির সংখ্যা এত বেশি, যা প্রত্যাশারও বাইরে ছিলো। "এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের সফলতম কোয়ার্টার," বলেন তিনি।  এই সাফল্যের জন্য আইজিইউ'র সকল শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক।সাফল্যজনক একটি কোয়ার্টার শুরু করার পর তা সেলিব্রেশনে আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজে বক্তব্য রাখছিলেন তিনি। এ সময তিনি বিশেষ ধন্যবাদ জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর মি. আবুবকর হানিপকে। আবুবকর হানিপ, যিনি একজন বাংলাদেশি আমেরিকান প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, এই মধ্যাহ্নভোজে অংশ নিয়ে বলেন, এই অর্জনের কৃতিত্ব আইজিইউ'র সকল অধ্যাপক ও কর্মকর্তাদের। চলতি কোয়ার্টারে আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ২২৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছেন। যাদের একটি বড় অংশ বিশ্বের অন্তত ১৯টি দেশ থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট ক্যাটেগরিতে যুক্তরাষ্ট্রে পড়তে এসেছেন। তাদের স্বাগত জানিয়ে এই সাফল্য ধরে রাখার এবং দিন দিনে আরও এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান আবুবকর হানিপ।মাত্র এক বছর আগে আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়টির মালিকানা কিনে নেন এই বাংলাদেশি উদ্যোক্তা। আইটি খাতে পিপলএনটেক নামের একটি ব্যাপক সাফল্যজনক প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় তার রয়েছে দীর্ঘ দুই দশকের অভিজ্ঞতা। যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশসহ বিশ্বের কয়েকটি দেশে রয়েছে ওই প্রতিষ্ঠানটির বিস্তার। যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণে দীর্ঘ অবদান রাখার ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়টি কিনে নেন আবুবকর হানিপ। প্রত্যাশা, একটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এটিকে সুপ্রতিষ্ঠা দেওয়া।তবে এরই মধ্যে সাফল্যের ডানা মেলতে শুরু করেছে আই গ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়। যার উদাহরণ চলতি বছরের শীতকালীন সিমেস্টার ও বছরের প্রথম কোয়ার্টার।আবুবকর হানিপ বলেন, "বিষ্ময়কর আমাদের এই পথচলা, আর আলোঝলমলে একটা সূচনা আমরা করতে পারলাম।" শিক্ষক কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, আপনারা কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানকে নিজের করে নিতে পেরেছেন বলেই এই সাফল্য এসেছে।"সাফল্যের উদযাপনে উপস্থিত ছিলেন আইগ্লোবালের সিএফও ও আবুবকর হানিফের স্ত্রী ফারহানা হানিপ। তিনি বলেন, সারাক্ষণ পাশে থেকে দেখেছেন এই বিশ্ববিদ্যালয়কে নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন রয়েছে মি. হানিপের। বিশ্ববিদ্যালয়ের চলতি কোয়ার্টারের সাফল্যের জন্য তিনি শিক্ষক- কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান। এবং ভবিষ্যতে এই ধারা অব্যাহত রেখে সকলে একসঙ্গে এগিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি। "টুগেদার উই উইল গ্রো", বলেন ফারহানা হানিপ।বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরারেশনস অ্যান্ড রেজিস্ট্রার বিভাগের দায়িত্বে থাকা ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. শ্যান চো বলেন, কোয়ার্টারটি সফলভাবে শুরু করার জন্য আইগ্লোবালের প্রতিটি কর্মী দিন-রাত কঠোর পরিশ্রম করেছেন। এই প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান ড. চো। ক্যারিয়ার সার্ভিস ও মার্কেটিং বিভাগের দায়িত্ব থাকা অপর ভাইস প্রেসিডেন্ট মি. মামুন ওয়াহাব বলেন, চার বছর ধরে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে কাজ করে আসছি। আর এই সময়ের মধ্যে এটিই আমাদের সেরা কোয়ার্টার। এই সময় শিগগিরই আসবে যখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি হবে, এমনটাই ভবিষ্যতদ্বানি করেন তিনি। দূর শিক্ষণ বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. জাফর পিরিমও একই কথা বলেন, তিনি দেখতে পাচ্ছেন আগামি কোয়ার্টারগুলোতে আরও বেশি বেশি শিক্ষার্থী আইগ্লোবালকে তাদের উচ্চতর ডিগ্রির জন্য বেছে নেবে। "আমরা একটি দলে একসঙ্গে কাজ করেছি। টিম স্পিরিটই ছিলো আমাদের অন্যতম শক্তি, " বলেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব বিজনেস এর পরিচালক ড. মার্ক এল রবিনসন সকল কর্মীর অব্যহত সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত থেকে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এডমিশন ম্যানেজার সারাহ হেদায়েত, অ্যাসিস্ট্যান্ট আইটি ম্যানেজার কাজি বারী, অ্যাকাউন্ট্যান্ট কৌশিকা নাভাল, এডমিশন অফিসার সেমি জ্যাং সহ অন্যরা। বক্তারা প্রত্যেকেই ২০২২ সালের প্রথম কোয়ার্টারে আইগ্লোবাল যে সাফল্য দেখিয়েছে এই ধারা টিকিয়ে রাখতে তাদের সকল প্রচেষ্টা অব্যহত থাকবে বলে জানান। আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রের শিক্ষা বিভাগ, স্টেট কাউন্সিল অব হায়ার এডুকেশন অব ভার্জিনিয়া-এসসিএইচইভি'র সনদপ্রাপ্ত এবং অ্যাক্রেডিটেটিং কাউন্সিল অব ক্যারিয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ-এসিসিএসসি'র অ্যাক্রেডিটেশন প্রাপ্ত। এরই মধ্যে ২০২১ সালের শেষ কোয়ার্টারে বিশ্ববিদ্যালয়টির এমবিএ প্রোগ্রাম যুক্তরাষ্ট্রের একটি র্যাংকিংয়ে প্রথম সারিতে উঠে এসেছে।

post
শিক্ষা

কায়রো আন্তর্জাতিক বইমেলায় এবারও নেই বাংলাদেশি স্টল

এলামী মোঃ কাউসার, মিশর: ২৬ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে মিশরের ৫৩তম কায়রো আর্ন্তজাতিক বইমেলা। আরব বিশ্বের বৃহত্তম ও প্রাচীনতম এবারের মেলাটিকে ৮০ হাজার স্কয়ারফিটের বিশাল জায়গা জুড়ে বিস্তৃত করা হয়েছে। যেখানে অংশ নিয়েছে ৫১টি দেশের ১০৬৩টি প্রকাশনীর ৮৭৯টি স্টল।ভারত, পাকিস্তান ও নেপালসহ এশিয়ার ১৬টি দেশ প্রাচীনতম এই মেলায় অংশ নিলেও ,নেই বাংলাদেশি কোন স্টল। দেশী কোন স্টল না থাকায় হতাশ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে আগত বাংলাদেশি প্রবাসী এবং শিক্ষার্থীরা। কায়রো আর্ন্তজাতিক বইমেলায় বাংলাদেশি স্টলের যুক্ত হবার কথা গত দু'বছর ধরে শোনা যাচ্ছিলো। কিন্তু দুই দেশের দূতাবাসের নানা জটিলতায় এবারো তা বাস্তবায়ন হয়ে উঠেনি। সেখানে বসবাসরত বাংলাদেশি দর্শনার্থীদের দাবী, খুব দ্রুতই যেন কেটে যায় এ সমস্যা। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম বইমেলার এবার প্রথম দিনে উপস্থিত হয়েছিলো ৯১ হাজার দর্শনার্থী। আর মেলার ডিজিটাল বুক সেলিং প্ল্যাটফর্মে ভিজিট করেছেন প্রায় ৪৫ মিলিয়ন পাঠক। যা দেখে অভিভূত মেলার আয়োজকরা। প্রতিবছর গড়ে ২০ লাখ দর্শনার্থী এসে থাকে এই মেলায়। এবার তা ছাড়িয়ে যাবে প্রত্যাশা করছে মিশরের বর্তমান সিসি সরকার। তবে স্বাস্থ্যবিধির বিষয়ে রয়েছে বেশ কড়াকড়ি। করোনার ভ্যাকসিন নেয়নি এমন কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। জনপ্রিয়তার কথা মাথায় রেখে এবারের মেলাকে আরও আধুনিয়কায়ন করা হয়েছে। নতুন প্রযুক্তির অগ্রগতি এবং কৃত্তিম বুুদ্ধিমত্তার উপস্থিতি রাখা হয়েছে মেলায়। তিন স্তরের নিচ্ছিদ্র নিরাপত্ত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। কায়রো শহরকে রুপান্তরিত করা হয়েছে একটি আধুনিক আবাসিক শহরে। কায়রো এক্সিবেশন সেন্টার নামে যেটি এখন পরিচিত। দর্শনার্থীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চালু করা হয়েছে বাস সার্ভিস। কায়রো বইমেলার ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এবার সেরা আরব প্রকাশককে পুরস্কৃত করার ঘোষণা দিয়েছে আয়োজক কমিটি। ২০০৬ সালে কায়রোর আর্ন্তজাতিক বইমেলা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম বইমেলার মর্যাদা লাভ করে। প্রতিবছর মাদরাসা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্ধ বার্ষিক পরীক্ষার ছুটিকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে এই মেলা। আরবি ভাষা সাহিত্যপ্রেমীদের সবচেয়ে বড় বইমেলা এটি। ২০১৯ সাল থেকে এটি নিউ কায়রোর আত্তাজাম্মুল খামিস সিটির ভৌগোলিক ও স্থাপত্য-শৈলীর অনিন্দ্য সুন্দর এলাকায় অবস্থিত কায়রো আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ১৯৬৯ সাল থেকে চলে আসা কায়রো বইমেলা সাধারণত শুরু হয় জানুয়ারির শেষে। মেলার পর্দা নামে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ শেষে। করোনার প্রাদুর্ভাবে গত বছর মেলা জুলাই মাসে হলেও এবার সময় মত শুরু হয়েছে, শেষ হবে ৭ফেব্রয়ারি।

post
শিক্ষা

অভিষিক্ত বেসিসের নতুন কমিটির ১১ জন, পিপলএনটেকের অভিনন্দন

অভিষেক হয়ে গেলো বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) এর নতুন কার্যনির্বাহী কমিটির। ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সেন্টারে গতকাল শুক্রবার (১৪ জানুয়ারি) রাতে চমকপ্রদ আয়োজনে সম্পন্ন হয় এই অভিষেক।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা বিশিষ্ট শিল্পপতি সালমান এফ রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে তাদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন সালমান এফ রহমান। আর নসরুল হামিদ দেশের প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে বেসিসের নবনির্বাচিত নেতৃত্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। এবারের কমিটিতে সভাপতি হিসেবে শপথ নিলেন টিম ক্রিয়েটিভ ও ক্লাসটিউনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রাসেল টি আহমেদ। গিগা টেক লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামিরা জুবেরি হিমিকা দায়িত্ব নিয়েছেন সিনিয়র সহ-সভাপতির। এনরুট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক দাউদ খান সহ-সভাপতি (প্রশাসন) এবং পাঠাও লিমিডেড'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফাহিম সহ-সভাপতি (অর্থ) হিসেবে অভিষিক্ত হন। ১১ সদস্যের এই কমিটিতে আরো যারা অভিষিক্ত হলেন তারা হচ্ছেন, টেকনো হেভেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও হাবিবুল্লাহ নেয়ামুল করিম, স্পেকট্রাম সফটওয়্যার অ্যান্ড কনসালটিং লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুশফিকুর রহমান, ড্রিম ৭১ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশাদ কবির, টেকনোগ্রাম লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম আহমেদুল ইসলাম বাবু, অ্যাডভান্সড ইআরপি(বিডি) লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, ড্রিমাজ ল্যাব লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও তানভীর হোসেন খান ও মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ এর কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল। নতুন কমিটির সদস্যদের শপথ পাঠ করান বেসিসের প্রথম সভাপতি। শপথের পর নতুন সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, বেসিসের সকল সদস্যকে পাশে নিয়ে একযোগে কাজ করবেন। এবং দেশের তথ্য-প্রযুক্তি খাতের উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে সচেষ্ট থাকবেন। পিপলএনটেকের অভিনন্দন শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশি আমেরিকান প্রযুক্তিবিদ পিপলএনটেকের সিইও আবুবকর হানিপ ও তার স্ত্রী এবং পিপলএনটেকের প্রেসিডেন্ট ফারহানা হানিপ। নতুন নির্বাচিত ও অভিষিক্ত নতুন কমিটির সদস্যদের তারা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় আইগ্লোবাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর আবুবকর হানিপ বাংলাদেশেও তার প্রতিষ্ঠিত পিপলএনটেকের কার্যক্রম বিস্তার করেছেন। পিপলএনটেক দেশে বেসিসের অন্যতম একটি সদস্য প্রতিষ্ঠান।

post
শিক্ষা

‘অর্থকন্ঠ শিক্ষা অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন চ্যান্সেলর আবুবকর হানিপ

বেষ্ট এডুকেটর অফ দ্য ইয়ার ‘অর্থকন্ঠ শিক্ষা অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন আমেরিকার ইনোভেটিভ গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির (আইজিইউ) চ্যান্সেলর ও পিপলএনটেকের সিইও ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ। গতকাল সোমবার (২০ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে পাক্ষিক “অর্থকন্ঠ” পত্রিকার ২২ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সন্মাননা হাতে তুলে দেন বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুন্সী ।এ সময় আবুবকর হানিপ বলেন, আমি সব সময়ই শিক্ষার্থীদের একাডেমীকাল শিক্ষার পাশাপাশি স্কিল ডেভেলপমেন্টের ওপর গুরুত্ব দেওয়ার জন্য কাজ করে যাচ্ছি। তরুণ প্রজন্মকে প্রযুক্তির সাথে এগিয়ে যেতে হলে প্রয়োজন স্কিল, এই স্কিল সমস্যার সমাধান করতে পারলে দূর হবে কোম্পানি ও বেকারদের মধ্যকার দূরত্ব। ফলে আমাদের অর্থনীতি ও বাণিজ্যখাত হবে আরও বেশি মজবুত ও সমৃদ্ধশালী।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য প্রফেসর ডক্টর মোঃ সাজ্জাদ হোসেন। গেস্ট অফ অনার ছিলেন জর্জিয়া স্টেট সিনেটর শেখ রহমান। এ ছাড়াও প্রোগ্রামে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন খাতে অবদানকৃত বিশেষ ব্যক্তিবর্গ।  উল্লেখ্য, ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি মালিকানাধীন আইটি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট ‘পিপলএনটেকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী। এই ইনস্টিটিউট মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি খাতে গত দেড় দশকে বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বাংলাদেশি মালিকানাধীন ইনোভেটিভ গ্লোবাল ইউনিভার্সিটির সত্ত্বাধিকারী ও চ্যান্সেলর তিনি।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.