post
শিক্ষা

শনিবার স্কুল খোলা: প্রতিবাদে শিক্ষকদের কর্মবিরতি ঘোষণা

সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার স্কুল খোলা রাখার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী- শনিবার (১১ মে) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করবেন তারা। এসময়ে ক্লাস-পরীক্ষাসহ সব কার্যক্রম বন্ধ রাখবেন শিক্ষকরা। সোমবার (৬ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম বিপ্লব এ ঘোষণা দেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না রাখার জন্য শিক্ষক সমাজের পক্ষে আগেই বিবৃতি দেওয়া হয়েছে, যা গণমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়েছে। সরকারের এমন একতরফা সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকরা সংক্ষুব্ধ। এতে আরও বলা হয়, এ পরিস্থিতিতে প্রতিবাদস্বরূপ ‌‘কর্মবিরতি’ পালনের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের সব স্তরের শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত বাতিল না করলে প্রতি শনিবার পুরো কর্মদিবস ‘কর্মবিরতি’র মতো কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হবে। শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা তুলে ধরে তারা বলেন, কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ শিক্ষক কিংবা শিক্ষার্থীর সৃষ্ট নয়। পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাময়িক বন্ধ হতেই পারে, আগেও হয়েছে। সে কারণে নির্ধারিত ছুটি কমিয়ে দেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।

post
শিক্ষা

বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর ওপর

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রীর প্রস্তাব পেয়েছেন জানিয়ে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, এটি রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে এ প্রস্তাব উপস্থাপিত হওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। রোববার (৫ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ কথা বলেন। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা সাধারণভাবে ৩৫ ও কোটার ক্ষেত্রে ৩৭ বছর করার সুপারিশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সম্প্রতি এ সুপারিশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর কাছে চিঠি পাঠিয়েছেন মন্ত্রী। বর্তমানে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ বিভিন্ন কোটার ক্ষেত্রে এ বয়স ৩২ বছর। দীর্ঘদিন ধরে চাকরিপ্রার্থীরা বয়সসীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছেন। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে জনপ্রশাসনমন্ত্রী বলেন, ‘শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটা প্রস্তাব আমাদের কাছে পাঠিয়েছে। তবে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা কত হবে এটি রাষ্ট্রের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। এটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপিত হওয়ার পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। যে কোনো বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত একটি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করবো। তিনি পরামর্শ দেবেন কোন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে জায়গায় যাওয়া যায়।’ তিনি বলেন, ‘এরই মধ‌্যে প্রধানমন্ত্রীর সামনে বিষয়গুলো উত্থাপিত হয়েছে। একাদশ সংসদের সংসদ সদস‌্যরা এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন, সেই প্রশ্নের উত্তর আমি নিজে দিয়েছি, প্রধানমন্ত্রীও কিন্তু সেসব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। সেখানে তিনি বলেছেন, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর হবে, তবে বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে দুই বছর বেশি অর্থাৎ ৩২ বছর হবে।’

post
শিক্ষা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার

সারা দেশে আগামীকাল রোববার স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা খুলছে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বিভিন্ন জেলায় বন্ধ থাকলেও তাপমাত্রা স্বাভাবিক হওয়ায় রোববার থেকে সব স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে। শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে গত সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সর্বশেষ আজ শনিবারও দেশের ২৫ জেলার মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। তবে তাপমাত্রা কমায় আগামীকাল রোববার থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিলে প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন নং ৩৭.০০.০০০০.০৭১.০৪.০০২.০২ (অংশ)-২১৪ এর শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

post
শিক্ষা

গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি মেলা শুরু

গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে বিশেষ ছাড়ে ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে। মেলা চলাকালীন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫-১০ শতাংশ ওয়েভারে ফল সেমিস্টার ২০২৪-এ ভর্তি হতে পারবেন। আগামী ১৫ মে পর্যন্ত এ মেলা চলবে। গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ব্যাচেলর ও মাস্টার্স প্রোগামগুলোর মধ্যে রয়েছে- সিএসই, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইইই, টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিবিএ, এমবিএ, ইএমবিএ, এলএলবি, এলএলএম, সমাজবিজ্ঞান, ইংরেজি এবং জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন। বর্তমানে গ্রিন ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন প্রোগ্রামে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, ভাই-বোন, স্বামী-স্ত্রী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটায় সর্বোচ্চ ১০০% পর্যন্ত ওয়েভার পাচ্ছেন। এসএসসি ও এইচএসসির ফলাফল, করপোরেট গ্রুপে ভর্তি হলেও রয়েছে আকর্ষণীয় ৪০% পর্যন্ত ওয়েভার। এসব ওয়েভারের পাশাপাশি অতিরিক্ত ৫-১০% ওয়েভার প্রদান করা হচ্ছে ভর্তি মেলায়। ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা গ্রিন ইউনিভার্সিটির পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে অবস্থিত স্থায়ী ক্যাম্পাস বা শেওড়াপাড়ার সিটি ইনফরমেশন সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারবেন। ঢাকার পূর্বাচল আমেরিকান সিটির নান্দনিক পরিবেশে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পাঠদান চলছে। যার সুবিশাল মাঠ সহজেই সবার নজর কাড়ছে। রয়েছে হোস্টেল সুবিধা, ইনডোর গেমসসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা। ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় এবং যৌথ গবেষণা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, চীন এবং ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে এমওইউ ছাড়াও ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রয়েছে নামকরা অনেক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।

post
শিক্ষা

প্রয়োজনে শুক্রবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে

নতুন কারিকুলামে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য প্রয়োজনে শুক্রবারও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন শিক্ষামন্ত্রী। এ সময় তাকে প্রশ্ন করা হয় আগামী বছর থেকে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল হবে কি না? প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, কারিকুলামের দিনগুলো যথাযথভাবে সম্পন্ন করার জন্য শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখতে হচ্ছে। এখন শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আমাদের যতদিন প্রয়োজন, সেটা অর্জন করার জন্য যদি শুক্রবারও খোলা রাখতে হয়, আমাকে খোলা রাখতে হবে। হ্যাঁ, যদি দিবসগুলো সম্পন্ন হয়ে যায়, তখন আমাদের খোলা রাখার প্রয়োজন হবে না। তিনি বলেন, ছুটি, কারিকুলাম, টেক্সটবুক পরিচালনাগত নানা বিষয়; যেটা শিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেটা বিশেষায়িত কার্যক্রম। এ বিশেষায়িত কার্যক্রমে অনেক অংশীজন সম্পৃক্ত থাকেন। অনেক স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্তগুলো নিতে হয়। ছুটির বিষয়টিও ঠিক তেমনি। আবহাওয়া অধিদপ্তর থাকে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের কথা হয়। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা হয়।

post
শিক্ষা

সুন্নত নামাজ ঘরে পড়া নিয়ে যা বলা হয়েছে

প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের আগে-পরে ১২ রাকাত সুন্নত নামাজ রয়েছে, যার গুরুত্ব অপরিসীম। শরীয়তের পরিভাষায় সুন্নত বলা হয়, ওই আদেশমূলক বিধানকে, যা ফরজ-ওয়াজিবের মতো অপরিহার্য না হলেও রাসূলুল্লাহ সা.-এর নিয়মিত আমল থেকে তা প্রমাণিত। প্রতিদিন ফরজের আগে ও পরের সুন্নতগুলো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সবসময় আদায় করতেন, কখনও কোনও বিশেষ কারণ ছাড়া তা আদায় করা থেকে বিরত থাকতেন না এবং সাহাবায়ে কেরামকে আদায়ের নির্দেশ দিতেন। উম্মে হাবিবা রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি রাতে ও দিনে ১২ রাকাত নামাজ আদায় করলো, জান্নাতে তার জন্য একটি ঘড় নির্মাণ করা হলো। সেগুলো হলো জোহরের (ফরজ নামাজের) পূর্বে চার রাকাত, পরে দুই রাকাত, মাগরিবের পর দুই রাকাত, ইশার পর দুই রাকাত, ফজর নামাজের পূর্বে দুই রাকাত। (তিরমিজি, কিতাবুস সালাত, ১/ ৪৪০,৪৪৫) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরজ নামাজ জামাতে আদায়ে গুরুত্ব দিয়েছেন এবং সুন্নত নামাজ ঘরে পড়তে বলেছেন। যেন শিশুরা বড়দের দেখে শৈশব থেকেই নামাজের প্রতি আকৃষ্ট হয়। এক হাদিসে রাসূল সা. বলেছেন— ‘তোমাদের ঘরেও তোমরা কিছু নামাজ আদায় করো, নামাজ না পড়ে ঘরকে কবরে পরিণত করো না।’ (বুখারি : ৪৩২, মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ) এ কারণে ফজরের সুন্নতসহ সকল সুন্নত ও নফল নামাজ ঘরে আদায় করা উত্তম। রাসূলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, ... তোমরা ঘরে নামাজ আদায় কর। কেননা ফরজ নামাজ ছাড়া অন্যান্য নামাজ ঘরে আদায় করাই উত্তম। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৭৮১) রাসূলে কারিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সুন্নত সাধারণত ঘরেই আদায় করতেন। আম্মাজান আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সুন্নত আদায় করে প্রয়োজন হলে আমার সাথে কথা বলতেন। অন্যথায় ফরজ আদায় করার জন্য মসজিদে চলে যেতেন। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ৪১৮) অবশ্য সাহাবা ও তাবেঈন থেকে ফজরের সুন্নত মসজিদে আদায় করাও প্রমাণিত আছে। তাই মসজিদেও সুন্নত আদায় করা যাবে।

post
শিক্ষা

প্রাথমিক-মাধ্যমিকে অনলাইন ক্লাস চালুর চিন্তা

দেশজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় দীর্ঘ ছুটি শেষেও খোলেনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। গত ২১ এপ্রিল ছুটি বাড়িয়ে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দেয় সরকার। ২৬ ও ২৭ এপ্রিল শুক্র ও শনিবার হওয়ায় ৭ দিন বন্ধের পর ২৮ এপ্রিল পুনরায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস শুরু হওয়ার কথা। তবে তাপপ্রবাহ না কমায় এ ছুটি বাড়ছে নাকি ২৮ এপ্রিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। অভিভাবকদের একটি অংশ এবং অভিভাবক ঐক্য ফোরাম নামে একটি সংগঠন অনলাইনে ক্লাস চালু রাখার দাবি তুলেছে। অনেকে আবার আরও কিছুদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার পক্ষে মত দিচ্ছেন। এমন পরিস্থিতিতে কী ভাবছে শিক্ষা প্রশাসন? এমন প্রশ্নের অবশ্য সরাসরি জবাব মেলেনি। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না হওয়া এবং বিকল্প উপায় নিয়ে আলাপ-আলোচনা চালানোর কথা জানিয়েছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তদারককারী প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা। শিক্ষা প্রশাসন বলছে, তীব্র গরমে ছুটি বাড়ানো কিংবা অনলাইনে ক্লাস নেওয়া নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তই এখনো হয়নি। শিক্ষামন্ত্রী বিদেশ সফরে থাকায় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা এবং কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ এ নিয়ে আলোচনা করেনি। আলোচনা চললেও প্রাথমিক বিদ্যালয় নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরও। তাপপ্রবাহে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে শিশু শিক্ষার্থীরা। তবে প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখা বা খোলা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তই হয়নি বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শাহ রেজওয়ান হায়াত।

post
শিক্ষা

দেশের সব স্কুল-কলেজ ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের কারণে, দেশের সব স্কুল-কলেজ ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। শনিবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানান শিক্ষামন্ত্রী মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। তিনি জানান, নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২৮ এপ্রিল খুলবে স্কুল-কলেজ। পবিত্র রমজান, ঈদুল ফিতরসহ বেশ কয়েকটি ছুটির সমন্বয়ে টানা ২৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিলো। আগামীকাল রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার তারিখ ছিলো। কিন্তু দেশের ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এর মধ্যে, গতকাল তিন দিনের জন্য দেশজুড়ে হিট অ্যালার্টও জারি করে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ অবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর দাবি উঠেছিলো। যার প্রেক্ষিততে স্কুল-কলেজ আরও এক সপ্তাহ বন্ধের নির্দেশনা দিলো সরকার।

post
শিক্ষা

বিনামূল্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের সুযোগ দিচ্ছে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়

বিনামূল্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তরের সুযোগ দিচ্ছে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ‘অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটি ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট এক্সিলেন্স স্কলারশিপ’-এর আওতায় নির্বাচিত ৫০ শিক্ষার্থীকে দেয়া হবে এই স্কলারশিপ। বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্যে আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষা,সংস্কৃতি আর আধুনিক সভ্যতার নাম ওশেনিয়ার নিউজিল্যান্ড। উন্নত বিশ্বের দেশটিতে উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন দেখেন প্রায় প্রতিটি বাংলাদেশী। শিক্ষার্থীদের সেই স্বপ্নকে সত্যি করতে এবার সুযোগ দিয়েছে অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটি। বিশ্বের শীর্ষ ১শ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে স্থান করে নিয়েছে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়। দেশটির অকল্যান্ডে অবস্থিত পাবলিক গবেষণামূলক এই প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৩ সালে। অকল্যান্ড নিউজিল্যান্ডের বৃহত্তম ও সর্বোচ্চ র‌্যাঙ্কিংয়ের একটি বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার্থীদের জন্যে ধারাবাহিক সুযোগ-সুবিধাও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটিতে। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর অধ্যয়নের জন্য দেয়া হবে ১০ হাজার ডলার বা প্রায় ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়ার জন্যে হতে হবে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী। সেই সাথে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার পাশাপাশি একাডেমিক ফলাফলও থাকতে হবে বেশ ভালো। অকল্যান্ড স্কলারশিপের আবেদনের শেষ তারিখের ছয় সপ্তাহ আগে আবেদনের লিংক উন্মুক্ত করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আবেদনের শেষ সময় এপ্রিলের ১৮ তারিখ। স্কলারশিপটির সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন www.cdn.auckland.ac.nz. অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে কলা,শিল্প,সমাজকর্ম,প্রকৌশল,স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞান অনুষদ। এছাড়াও রয়েছে অকল্যান্ড ল স্কুল,গ্রাফটনে মেডিকেল স্কুল ও ব্যবসা স্কুল। তাই বৃত্তিটির জন্যে আগ্রহী হতে পারেন বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা।

post
শিক্ষা

ভারতের নিমস ইউনিভার্সিটির সঙ্গে অ্যাকাডেমিক এক্সিলেন্স বিনিময়ে চুক্তি স্বাক্ষর ডব্লিউইউএসটির

ভারতের অন্যতম শীর্ষ বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিমস ইউনিভার্সিটির সঙ্গে অ্যাকাডেমিক এক্সিলেন্স বিনিময়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি। এই চুক্তির ফলে নিমস বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুসরণ করা হবে ডব্লিউইউএসটির কোর্স কারিকুলাম এবং ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা ডব্লিউইউএসটিতে ক্রেডিট ট্রান্সফার করে তাদের উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবেন। উভয় বিশ্ববিালয়ের শিক্ষকরা পড়াতে পারবেন একে অপরের ক্যাম্পাসে। গত ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার ভার্জিনিয়ার আলেকজান্দ্রিয়ায় ডব্লিউইউএসটি ক্যাম্পাসে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। স্বাক্ষর করেন ডব্লিউইইএসটির চেয়ারম্যান ও চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ ও নিমস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর প্রফেসর ড: বলভীর এস. তোমর। চুক্তির আওতায় উচ্চমানসম্পন্ন শিক্ষা. গবেষণা উন্নয়ন, সহযোগিতা ও অন্যান্য শিক্ষাবিনিময় কার্যক্রম পরিচালিত হবে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে। এছাড়া দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা একে অপরের সাথে বিনিময় করবেন। এর আগে গেলো বছরের ৪ ডিসেম্বর একটি দীর্ঘ মেয়াদী সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয় দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝে। তারই ধারাবাহিকতায় যুক্তরাষ্ট্র সফরে এসে ডব্লিউইউএসটির নতুন ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেন নিমস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর প্রফেসর ড: বলভীর এস. তোমর। ভার্জিনিয়ার আলেকজান্দ্রিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব নতুন ক্যাম্পাস আর সার্বিক উন্নয়ন দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেন ভারতের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই প্রতিষ্ঠাতা। এসময় ডব্লিউইউএসটি চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপের নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ হন ড. বলবীর এস. তোমর। সেই সাথে প্রশংসা করেন প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্কের পরিচালনার প্রশাসনিক গুনাবলীর। ড: বলভীর বলেন, "আমার দৃঢ় বিশ্বাস অদূর ভবিষ্যতে এই ডব্লিইউএসটি যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ের রেঙ্কিংয়ে শক্ত অবস্থান তৈরি করে নেবে।" তিনি আরও বলেন, এখন মাত্র সময়ের অপেক্ষা নিমস বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ডব্লিউইউএসটিতে পড়াশোনা করে যুক্তরাষ্ট্রের মাটি থেকে তাদের উচ্চ শিক্ষার স্বপ পূরণ করতে পারবে।  সাম্প্রতিক সময়ে নিমস ইউনিভার্সিটির নামের পাশে অর্জনের আর বেশ কিছূ পালক যুক্ত হয়েছে উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, ড. বলভীরের সফরসঙ্গী ড. নিপাক নাথিয়া একটি উপস্থাপনা তুলে ধরেন ডব্লিউইউএসটির প্রফেসরস ও কর্মকর্তাদের সামনে। উপস্থাপনা শেষে তিনি বলেন, তিন বছরের ব্যবধানে ডব্লিউইউএসটির শিক্ষার্থীর সংখ্যা যেভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এমন রেকর্ড খুব কম দেখা যায়। আমি খুব আশাবাদী নিমস এবং ডব্লিউইউএসটি একসাথে কাজ করলে আরও অনেক অর্জন সামনে যুক্ত হবে। ডব্লিউইউএসটির চেয়ারম্যান ও চ্যান্সেলর ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ অতিথিদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, "একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রধান দিক এর অ্যাক্রেডিটেশনস। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষসমূহ সম্প্রতি আগামী চার বছরের জন্য অ্যাক্রেডিটেশন অনুমোদন দেয় ডব্লিউইউএসটিকে। যা আমাদের নতুন নতুন পদক্ষেপ নেওয়ার পথ সুগম করে দিয়েছে। ইতিমধ্যে আমরা নার্সিং পোগ্রাম পরিচালনা জন্য আবেদন করেছি। খুব শীঘ্রই সেই অনুমোদন পেয়ে যাবো আশা করি। তাছাড়া ক্যাম্পাস সম্প্রসারণের লক্ষ্যে পাশের আরেকটি ভবন অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। আর যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে আমরা নতুন ক্যাম্পাস খোলার কথা ভাবছি।" মতবিনিময় সভায় প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক তুলে ধরেন এতো অল্প সময়ের মধ্যে ডব্লিউইউএসটির কিভাবে এতোটা উন্নতি সাধন করেছে তার নানা দিক। তিনি বলেন, "আমাদের ট্রিপল 'এ' মিশন অন্য সব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যাতিক্রম- অ্যাক্রেডিটেড, অ্যাফোর্ড্যাবল ও অ্যাকসেস্যাবল। আর তার চেয়েও বেশি যেটি কার্যকরী তা হচ্ছে, আমরা শিক্ষার্থীদের শুধু ডিগ্রি নয় তার সাথে স্কিলড করে তুলছি ও কর্মসংস্থানের জন্যও তৈরি করছি। আর এ এজন্যই ডব্লিউইউএসটিকে সবাই উচ্চ শিক্ষার সঠিক প্লাটফর্ম হিসাবে বেছে নিচ্ছে।” সভায় উপস্থিত ছিলেন সিএফও ফারহানা হানিপ। তিনি বলেন, "সকলের প্রচেষ্টায় এগিয়ে চলছে ডব্লিউইউএসটি। আর নিমসের মতো ভারতের শীর্ষ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে পারাটা হবে বেশ সম্মানের এবং গর্বের। আমরা মুখিয়ে আছি একসাথে এগিয়ে যাবার জন্য।" ডব্লিউইউএসটির ভাইস প্রেসিডেন্ট অব এডুকেশন ড. জেফের পিরিম, ভাইস প্রেসিডেন্ট অব অপারেশন ও রেজিস্ট্রার ড. শ্যান চো, স্কুল অব বিজনেসের পরিচালক অধ্যাপক মার্ক এল রবিনসন ও বিভিন্ন বিভাগীয় প্রধানরা বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা কার্যক্রম সম্পর্কে অতিথিদের অবহিত করেন । মতবিনিময় সভা শেষে নিমস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. বলবভীর এস. তোমর ও প্রফেসর ড. নিপাক নাথিয়া নতুন ক্যাম্পাস পরিদর্শন করেন। ক্যাম্পাসের বিস্তৃতি এবং ক্যাম্পাস জুড়ে শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বাধুনিক ক্লাসরুম, ল্যাব, লাইব্রেরি, ক্যাফেটেরিয়া, গেমিং জোন, অডিটোরিয়ামসহ সব কিছু ঘুরে দেখে ভূয়সী প্রশংসা করেন প্রফেসর ড: বলভীর। ডব্লিউইউএসটির পক্ষ থেকে দুই অতিথির হাতে শ্যুভেনির তুলে দেন ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপ ও প্রেসিডেন্ট ড. হাসান কারাবার্ক। ভারতের রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত নিমস বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের অর্থায়নে পরিচালিত উত্তর ভারতের বৃহত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, প্যারামেডিকস, ফিজিও থেরাপি, ফ্যাশন ডিজাইন, আইন, ব্যবস্থাপনা এবং আরও অনেক বিষয়ের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে এটি ভারতের অন্যতম শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত। মেডিকেলের ক্যাটাগরিতে ২০১৬ সালে ফিফথ বেস্ট ইমার্জিং বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচিত হয়েছিলো নিমস। এর ২০ হাজার শিক্ষার্থীর জন্য রয়েছে ১৫শ'র বেশি ‌ফ্যাকাল্টি মেম্বার। চারশো একর জমির উপর প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একশোর বেশি প্রোগ্রামের অধীনে সাড়ে চারশো কোর্স চালু রয়েছে। আইন, ব্যবসায়িক প্রশাসন, লিবারেল আর্টস থেকে শুরু করে প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট সকল সাবজেক্টের সাথে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হয় আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্সের মতো বিষয়। অন্যদিকে ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টি ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি-আমেরিকান উদ্যোক্তা ইঞ্জিনিয়ার আবুবকর হানিপের ব্যবস্থাপনা ও নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে। এটি যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি-আমেরিকানের হাতে পরিচালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ একটি বিশ্ববিদ্যালয়। এখানে তথ্য-প্রযুক্তি, সাইবার সিকিউরিটি ও ব্যবসায়িক প্রশাসনের উপর ব্যাচেলর ও মাস্টার্স কোর্সে বর্তমানে বিশ্বের ১২১ দেশের প্রায় ২০০০ শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি সাম্প্রতিক সময়ে ভার্জিনিয়ার ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে যেমন পরিচিতি পেয়েছে তেমনি স্বীকৃতি পেয়েছে স্টেট সিনেট ও লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির। এমবিএ প্রোগ্রামের জন্য ভার্জিনিয়ার সেরা র্যাংকিংয়ে উঠে এসেছে ডব্লিউইউএসটির নাম।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.