post
এনআরবি সাফল্য

আমিরাতে ব্যবসায় সফল চট্টগ্রামের ইমরান

সংযুক্ত আরব আমিরাতে কমিউনিটির মধ্যে কনস্ট্রাকশন ব্যবসায় মাইলফলক স্থাপন করেছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আবু জাহেদ ইমরান সিআইপি। ইতোমধ্যে সকল প্রকার বিল্ডিং তৈরির কাজে অভিজ্ঞ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন তিনি।চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার শরফ ভাটা ইউনিয়ন এর'আহমদ সাফুর ছেলে ‘আবু জাহেদ ইমরান সিআইপি'। ২০০৭ সালে পাড়ি জমান সংযুক্ত আরব আমিরাতে। এক বছর চাকুরির পর ২০০৮ সালে তৈরি করেন "গ্রেট ইফোর্ট জেনারেল কন্সট্রাকশন এল এল সি। এরপর থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একে একে তৈরি করেছেন গার্মেন্টস, টেক্সটাইল, এবং রিয়েল এস্টেট ব্যবসাসহ ৮ টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে তার আটটি প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের সাড়ে তিনশ কর্মী কাজ করছেন। বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠিয়ে ২০২২ অর্থবছরে অর্জন করেছেন বাংলাদেশ সরকারের দেয়া সিআইপি অ্যাওয়ার্ড। পাশাপাশি আমিরাত সরকার কর্তৃক অর্জন করেছেন দশ বছরের গোল্ডেন ভিসা। আমিরাতে বাংলাদেশীদের ভিসা সমস্যা সমাধান হলে আরো কিছু কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করবেন বলে জানান এই রেমিটেন্স যোদ্ধা।

post
এনআরবি সাফল্য

আমিরাতের সফল ব্যবসায়ী চট্টগ্রামের বেলায়েত

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিল্ডিং কন্ট্রাক্টটিং ব্যবসায় দিন দিন বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের আধিপত্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সাথে কাজ করে উন্নতির শিখরেও পৌঁছেছেন অনেক ব্যবসায়ী। আর তাদেরই একজন চট্টগ্রামের মোঃ বেলায়েত হোসেন। নির্ভরযোগ্য কাজের মাধ্যমে স্থানীয়দের কাছে সুনাম অর্জনের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন প্রায় দেড়শ বাংলাদেশীর।জানা যায়, চট্টগ্রামের সন্দীপ উপজেলার মোঃ ইউসুফের ছেলে মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন। ১৯৯৭ সালে মরুর দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে চাকুরীর মাধ্যমে শুরু করেন কর্মজীবন। কয়েক বছর চাকুরীর পর তিনি তৈরি করেন অংশীদারী প্রতিষ্ঠান। এই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কিছুদিন পর গড়ে তোলেন নিজস্ব একক প্রতিষ্ঠান। শারজাহ প্রদেশের মাদাম এলাকায় গড়ে তুলেছেন, " লুলুয়াত আল মাদাম বিল্ডিং কন্ট্রাক্টটিং, "দেওয়ার আল মাদাম বিল্ডিং মেটিরিয়ালস, ও "রুকন আল গারাফ এলমুনিয়াম কন্ট্রাক্টটিংসহ চারটি প্রতিষ্ঠান, যেখানে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে বহু বাংলাদেশির। বর্তমানে সপরিবারে তিনি বসবাস করছেন মাদাম শহরেই। ব্যবসায়ীদের জন্য আমিরাত স্বর্গরাজ্য হলেও বর্তমানে বাংলাদেশী ভিসা বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন প্রবাসী ব্যবসায়ীরা। এই সমস্যার সমাধান হলে দেশটিতে বাংলাদেশীদের ব্যবসা ক্ষেত্র আরও প্রসারিত হবে বলে জানান সফল এই রেমিটেন্সযোদ্ধা।

post
এনআরবি সাফল্য

আমিরাতে সফল ব্যবসায়ী নারায়ণগঞ্জের ফরহাদ

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাংলাদেশি শ্রমবাজার তৈরিতে বিশেষ অবদান রাখছেন দেশটিতে অবস্থানরত প্রবাসী জনশক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। তবে, মরুর দেশটিতে বেশ কিছু বাংলাদেশী জনশক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থাকলেও, স্বনামধন্য আমিরাতি প্রতিষ্ঠানগুলো শুধুমাত্র কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের সাথেই দীর্ঘমেয়াদী চুক্তিতে শ্রমিক নিচ্ছেন। আর তাদের মধ্যেই একটি "সেনসিবল গ্রুপ অফ কোম্পানিজ। প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে তিনশোর বেশি বাংলাদেশীর।জানা যায়, নারায়ণগঞ্জের মোঃ সিদ্দিক মুন্সীর ছেলে মোঃ ফরহাদ হোসাইন। সোনালী ভবিষ্যতের হাতছানিতে ২০০০ সালে পাড়ি জমান সংযুক্ত আরব আমিরাতে। কঠোর পরিশ্রম ও সততাকে পুঁজি করে ২০০৯ সালে দুবাইতে তৈরি করেন, নিজস্ব প্রতিষ্ঠান "সেনসিবল ক্লিনিং এন্ড টেকনিক্যাল এল এল সি"। এরপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি এই বাংলাদেশিকে। একে একে তৈরি করেন "সেনসিবল স্টার ক্লিনিং সার্ভিসেস, ও ‘সেনসিবল লোডিং এন্ড আনলোডিং’সহ আটটি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিত "সেনসিবল গ্রুপ অফ কোম্পানিজ। ইফকো গ্রুপ, দুবাই আটলান্টিস হোটেল এবং ল্যান্ডমার্ক গ্রুপ সহ বেশ কয়েকটি স্বনামধন্য আমিরাতি প্রতিষ্ঠানে শ্রমিক সরবরাহ করে থাকে তার প্রতিষ্ঠান। এছাড়াও গার্মেন্টস ও ট্রাভেল এজেন্সি সহ আরো কিছু সেক্টর নিয়ে কাজ করেন সফল এই ব্যবসায়ী। সম্প্রতি আজমানে তার পোশাক তৈরি প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশ থেকে কাপড় আমদানি করা হচ্ছে। বাংলাদেশেও কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে, পোশাক শিল্প কারখানা তৈরির পরিকল্পনা নিয়েছেন, সফল এই রেমিটেন্স যোদ্ধা।

post
এনআরবি সাফল্য

যুক্তরাষ্ট্রে হবিগঞ্জের ছেলে মিনহাজের অসাধারণ সাফল্য

ফুল স্কলারশিপে পড়াশোনার জন্য আমেরিকার ৩৯টি ইউনিভার্সিটি থেকে প্রস্তাব পেয়েছেন মো. মিনহাজ উদ্দিন। তবে ভর্তির ক্ষেত্রে তার পছন্দের ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান অ্যানআরবর ক্যাম্পাসকে বেছে নিয়েছেন মিনহাজ। নামকরা এই বিদ্যাপীঠ থেকেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে চান তিনি। স্কুল গ্র্যাজুয়েশনে মেধার স্বাক্ষর রাখায় দারুণ খুশি তার পরিবারের সদস্যরা।মিনহাজ ডেট্টয়েট ক্রেস টেকনিক্যাল হাইস্কুল থেকে মেধার সঙ্গে গ্র্যাজুয়েশন করেছেন। তিনি ৪.৩ পেয়ে জিপিএ ওয়েডে অর্জন করেন। মিনহাজ ৬টি অ্যাডভান্স ক্লাস করেছেন। পড়াশুনার পাশাপাশি নিজেকে সমৃদ্ধ করেন খেলাধুলাসহ সহশিক্ষা কার্যক্রমে। মিনহাজ একজন ভালো গলফ খেলোয়াড়। ক্রেস টেকনিক্যাল হাইস্কুল গলফ ক্লাবের ক্যাপ্টেনের দায়িত্ব পালন করেছেন। লায়ন্স ডারক টুর্নামেন্ট, ডেট্টয়েট ইউথ ক্লাসিক টুর্নামেন্ট এবং পিএসএন চ্যাম্পিয়নশিপ অর্জন করেন। মিনহাজ ২০২৩-২৪ সালে টানা দুইবার এনএইচএসসিএ অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। এছাড়া আউটডোর অ্যাডভানচার ক্লাব (বাইকিং, আইস স্কেডিং) প্রেসিডেন্ট ছিলেন। মিনহাজ আইটিতে ৬টি সার্টিফিকেট অর্জন করেন। এছাড়া ৮টি ক্লাবের মেম্বার হয়ে সামাজিক ও শিক্ষামূলক কাজ করে আসছেন।

post
এনআরবি সাফল্য

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টলে ব্যবসায়ী-দর্শনার্থীদের ভিড়

মালয়েশিয়ায় মঙ্গলবার থেকে চলছে ৩ দিনের গিফটস ফেয়ার। মেলার উদ্বোধনের দিন থেকেই বাংলাদেশি স্টলগুলোতে বিদেশি ব্যবসায়ীসহ দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। বাংলাদেশি পণ্য, বিশেষত পাটজাত পণ্যের প্রশংসা করেছেন অনেক দর্শনাথী। বাংলাদেশ হাইকমিশন এবং এক্সপোর্ট প্রমোশন ব্যুরোর স্টলে ব্যবসা-বিনিয়োগ সংক্রান্ত নানান ধরনের প্রকাশনা ছাড়াও বাংলাদেশি বিনিয়োগ সম্ভাবনা বিষয়ে প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হচ্ছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)-এর উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ হাইকমিশন, কুয়ালালামপুরের তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের ৬টি প্রতিষ্ঠান এবার মেলায় অংশগ্রহণ করছে। গিফটস ফেয়ারে বাংলাদেশের অংশগ্রহণের উদ্দেশ্য হলো অপ্রচলিত পণ্যের তথা পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য, গৃহস্থালি ও কিচেনওয়ার, ননওভেন ব্যাগ এবং হস্তশিল্প পণ্যসামগ্রীর মালয়েশিয়ায় বাজার অন্বেষণ ও রপ্তানির সুযোগ তৈরি করা। মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান বুধবার বাংলাদেশি স্টলগুলো পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানসমূহের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন এবং মালয়েশিয়ায় তাদের পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

post
এনআরবি সাফল্য

আইইএলটিএস-এ অভাবনীয় ফলাফল বাংলাদেশি মুজতাবির

মাত্র ১৯ বছর বয়সে আইইএলটিএস ও এসআইটিতে অভাবনীয় ফলাফল করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন মালয়েশিয়ার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত আজমাইন মুজতাবির। চেয়াজের চেম্পাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে আইইএলটিএসে ৯ এর মধ্যে ৯ই পেয়েছেন এই বিস্ময় বালক। আজমাইন পড়তে চান হার্ভাড, অক্সফোর্ড, ক্যামব্রিজ অথবা কলোম্বিয়ার মতো নাম করা ইউনিভার্সিটিতে। স্বপ্ন দেখেন, এয়ার স্পেস ইঞ্জিনিয়ার হয়ে বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের নাম উজ্জল করার।জানা যায়, রাজধানী কুয়ালালামপুরের অদূরে চেরাসের চেম্পাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকে উচ্চ শিক্ষার জন্য দেয়া পরীক্ষায়, অনন্য কৃতিত্ব অর্জন করেছেন আজমাইন মুজতাবির। ২০২৩-২৪ সালে আন্তর্জাতিক এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে, আইইএলটিএস পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সর্বোচ্চ স্কোর করে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে সে। আজমাইন মুজতাবিরের বাড়ি যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার বাঁকড়া গ্রামে। আমিনুর রহমান ও মনিরা খাতুন দম্পতির সন্তান তিনি। এক ছেলে ও ৩ মেয়ের মধ্যে আজমাইন মুজতাবির সবার বড়। বর্তমানে মা-বাবার সঙ্গে মালয়েশিয়ায় বসবাস। বাবা-মায়ের স্বপ্ন, ছেলে বড় বিজ্ঞানি হবেন। সেই সাথে বাংলাদেশের নাম, বিশ্ব দরবারে তুলে ধরবেন। আইইএলটিএস পরীক্ষায় সফলতার পাশাপাশি আরও একটি রেকর্ড গড়েছেন আজমাইন। স্কলাসটিক অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট-স্যাট স্কলারশিপ পরীক্ষায় ১ হাজার ৬০০ নম্বরের মধ্যে সম্পূর্ণ নম্বর পেয়ে সে এই অভূতপূর্ব মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পারবেন আজমাইন। এছাড়াও, এ লেভেল পরীক্ষায় পদার্থ ও রসায়নবিজ্ঞান, গণিত ও ফারদার ম্যাথেও পেয়েছেন শতভাগ নম্বর।

post
এনআরবি সাফল্য

আমিরাতে সফল ব্যবসায়ী প্রবাসী নেয়ামুল

সংযুক্ত আরব আমিরাতে বাড়ছে বাংলাদেশি তরুণ উদ্যোক্তার সংখ্যা। এসব ব্যবসায়ীদের মধ্যে একজন কাজী নেয়ামুল মুনতাসির ওয়াফি। আমিরাতের কর্মজীবনের শুরু থেকেই চাচার সাথে যোগ দেন অংশীদারী ব্যবসায়। বর্তমানে তাদের তৈরি ছয়টি প্রতিষ্ঠান সম্মিলিত -খাওয়াজা গ্রুপ অব কোম্পানিজে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় একশত বাংলাদেশীর।জানা যায়, চট্টগ্রামের রাউজানের কাজী মোঃ মোর্শেদুল আলমের ছেলে কাজী মোঃ নেয়ামুল মুনতাসির ওয়াফি। চাচা তৌহিদুল হক নোমানের হাত ধরে পাড়ি জমান সংযুক্ত আরব আমিরাতে। কর্মজীবনের শুরুতেই চাচার তৈরি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের একজন অংশীদার হিসেবে যোগ দেন ওয়াফি। চাচার কাছ থেকে ব্যবসার অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে বিস্তৃত করেন "খাওয়াজা গ্রুপ অব কোম্পানিজকে। বর্তমানে তাদের এ প্রতিষ্ঠানের অধীনে রয়েছে সুপার মার্কেট, সেলুন, মোবাইল শপ ও প্রোপার্টিজসহ বেশ কয়েক ধরনের ব্যবসা। খাজা সুপারমার্কেট, আজমেরী সুপার মার্কেট, মাকতুম সেলুন, দার আল খাওয়াজা মোবাইল ফোনস ট্রেডিং এলএলসিসহ তাদের এ প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে প্রায় একশত বাংলাদেশীর। বাংলাদেশেও বেশ কয়েকটি ব্যবসায়ীক প্রকল্প হাতে নিয়েছেন বলেও জানান সফল এই রেমিটেন্স যোদ্ধা।

post
এনআরবি সাফল্য

নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ জয়ী বাংলাদেশি টিমকে অভিনন্দন জানালো ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি

বাংলাদেশ থেকে দ্বিতীয়বার যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় মহাকাশ সংস্থা নাসার আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত নাসার সদরদপ্তরে প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করেন ২০২২ সালে নাসা কর্তৃক আয়োজিত নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের বাংলাদেশ থেকে বিশ্বজয়ী দল ‘টিম ডায়মন্ডস’। দলটি সম্প্রতি ঘুরে এসেছে ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (ডব্লিউইউএসটি)। এক বার্তায় দলটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠানটি।১১ জুন নিজেদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজের বার্তায় ডব্লিউইউএসটি বলেছে, 'গত ৭ জুন, আমরা বাংলাদেশ থেকে ডায়মন্ডস টিমকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাগত জানাই, যারা ২০২২ সালের নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জের চ্যাম্পিয়ন। ছাত্রদের সাথে দেখা করার এবং নাসা স্পেস অ্যাপস সম্পর্কে জানার জন্য এটি একটি চমৎকার সুযোগ ছিল। ডব্লিউইউএসটি-এতে আমরা গর্বের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের অংশ হওয়ার সুযোগ অফার করি!' ২০২২ সালে ‘মোস্ট ইন্সপাইরেশনাল’ ক্যাটেগরিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দল টিম ডায়মন্ডসের সদস্যরা হলেন তিষা খন্দকার (দলনেতা), মুনিম আহমেদ, ইঞ্জামামুল হক সনেট, আবু নিয়াজ ও জারিন চৌধুরী। টিম ডায়মন্ডসের প্রকল্প ‘ডায়মন্ড ইন দ্য স্কাই’ একটি ইন্টারেক্টিভ লার্নিং গেম, যা বাচ্চাদের জন্য নির্মিত। মূলত গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে বাচ্চারা নক্ষত্রসমূহের পরিবর্তনের (রঙের পরিবর্তন, উজ্জ্বলতা, ভরের পরিবর্তন) পেছনে লুকিয়ে থাকা সব কারণ সম্পর্কে জানতে পারবে। গেমটি খেলার মাধ্যমে বাচ্চারা তাদের নিজস্ব নক্ষত্র তৈরি থেকে শুরু করে নক্ষত্রের প্যাটার্ন, রঙের পরিবর্তন, উজ্জ্বলতা, ভরের পরিবর্তন অনুমান করতে পারবে।

post
এনআরবি সাফল্য

কাতারে রেস্টুরেন্ট শিল্পে একক অধিপথ্য এখন বাংলাদেশিদের কাছে

কাতারে রেস্টুরেন্ট শিল্পে একক অধিপথ্য এখন বাংলাদেশিদের কাছে। সাম্প্রতি রাজধানী দোহার বাণিজ্য নগরী নাজমা কুয়েতি বিল্ডিং এর পাশে রুচি সম্মত স্বদেশী রকমারি খাবারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে লাস্ট উইশ বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট।স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় প্রতিষ্ঠানে আগত অতিথিদের সঙ্গে নিয়ে ফিতা কেটে উক্ত প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তিন প্রবাসী বাংলাদেশী নুর ইসলাম রাসেল, মোঃ ইউনুছ মাঝি ও মোঃ ওমর ফারুক সবুজ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম ,দাদন মিয়া,শাহরিয়ার শামীম ,মোশারাফ, সাংবাদিক জিএম আকাশ ও আহসান উল্লাহ সজিবসহ বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশি।

post
এনআরবি সাফল্য

ফ্রান্সে দিন দিন বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

ফ্রান্সে দিন দিন বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। যার ফলে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন কর্মসংস্থান। তেমনি এক সফল ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম।জিএফসি নামে প্রথম রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন করেন প্যারিস ১৩ তে। তার শ্রম এবং মেধা দিয়ে ক্যাট সীমাতে তৃতীয় নতুন শাখা রেস্টুরেন্ট উদ্বোধন হয়েছে। যেটি আগে কেএফসি ছিল। সেটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমান নাম দেওয়া হয়েছে জিএফসি। রেস্টুরেন্টের কর্ণধর সাইফুল ইসলাম বলেন, তার তিনটি প্রতিষ্ঠানে ৫০ জনের অধিক বাংলাদেশী কাজ করেন।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.