post
এনআরবি সাফল্য

দুবাইতে পাঁচ দিনব্যাপী গালফ ফুড মেলা

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে প্রতি বছরের মত এবারও অনুষ্ঠিত হলো পাঁচ দিনব্যাপী ‘গালফ ফুড’ মেলা। দেশটির অন্যতম প্রধান শহর দুবাইয়ে আয়োজিত এ মেলায় ১২৭টি দেশের ৫ হাজারেরও বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়। মেলায় এবারও ভালো সাড়া পেয়েছে বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানগুলোও। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে অংশ নেওয়া ৪১টি প্রতিষ্ঠান ক্রয়াদেশ পেয়েছে প্রায় ১০৬ দশমিক ৯২ মিলিয়ন ডলার। দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ড তৈরির লক্ষ্যে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের গুণগত মানের পাশাপাশি এবার মোড়কীকরণকেও গুরুত্ব দিয়েছে। শেষদিন দুপুর পর্যন্ত বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করেন তারা। এ ছাড়া মেলায় খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলোও নতুন নতুন পণ্য সম্পর্কে জানতে হাজির হয়। বিশ্বের কোন অঞ্চলে, কোন ধরনের পণ্যের সম্ভাবনা ও চাহিদা বেশি রয়েছে- সে সম্পর্কেও জানতে পেরেছে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। মেলায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের বাজার সম্প্রসারণে ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। এই পরিধি বাড়াতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে খাদ্যপণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। মেলায় উপস্থিত ছিলেন আমিরাতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবু জাফর, দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন সহ অনেকে।

post
এনআরবি সাফল্য

৪১ প্রতিষ্ঠান ক্রয়াদেশ পেয়েছে সাড়ে ১০ কোটি ডলারের

দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত ‘গালফুড’ মেলায় এবারও ভালো সাড়া পেয়েছে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলো। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তত্ত্বাবধানে অংশ নেওয়া ৪১টি প্রতিষ্ঠান এ মেলায় ক্রয়াদেশ পেয়েছে ১০৬ দশমিক ৯২ মিলিয়ন ডলারের। মেলায় ক্রয়াদেশে এগিয়ে রয়েছে প্রাণ এগ্রো লিমিটেড ও এলিন ফুড প্রোডাক্ট লিমিটেড। শুক্রবার মেলার শেষ দিনে এ তথ্য জানায় ইপিবি। তাদের দাবি, বিগত বছরের তুলনায় এবার ক্রয়াদেশ বেড়েছে। পাঁচ দিনের এই মেলায় এবার ১৯০টি দেশের প্রায় সাড়ে ৫ হাজার প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করেছে।সরেজমিন দেখা গেছে, দুবাইয়ের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের জা’আবিল হল ফোরে ৩৩৬ স্কয়ার মিটার জায়গা ভাড়া নিয়ে মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ। দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ড তৈরির লক্ষ্যে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো পণ্যের গুণগত মানের পাশাপাশি এবার প্যাকেজিংকেও গুরুত্ব দিয়েছে। শেষদিন মধ্য দুপুর পর্যন্ত বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গে আলোচনায় ব্যস্ত সময় পার করে তারা। এ ছাড়া মেলায় খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলোও নতুন নতুন পণ্য সম্পর্কে জানতে হাজির হয়েছে। বিশ্বের কোন অঞ্চলে, কোন ধরনের পণ্যের সম্ভাবনা ও চাহিদা বেশি রয়েছে সে সম্পর্কেও জানতে পারছে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। মেলায় অংশগ্রহণকারী একাধিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্যের বাজার সম্প্রসারণে ইতোমধ্যে অনেক দূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। এই পরিধি বাড়াতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে খাদ্য পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো। বিশেষ করে বহির্বিশ্বে বড় প্রদর্শনীগুলোতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশে উৎপাদিত পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা, গুণগত মান যাচাই ও রপ্তানি চাহিদা তৈরিতে সক্ষমতা বাড়াচ্ছে তারা। দুবাইয়ে এই মেলায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশ তার সক্ষমতা যাচাইয়ে আরও একধাপ এগিয়ে গেছে। সিটি গ্রুপের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর লুৎফুল কবির সমকালকে বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার তারা দ্বিগুণের বেশি ক্রয়াদেশ পেয়েছেন। গত বছর ২২ থেকে ২৫টি দেশে পণ্য রপ্তানি হলেও এবার তাদের নতুন আরও ৮টি দেশ যুক্ত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে আগের তুলনায় পণ্য বেশি রপ্তানি হবে বলেও জানান তিনি। তবে বাংলাদেশ এগ্রো প্রসেসরস অ্যাসোসিয়েশনের (বাপা) নেতাদের দাবি, ৬১টি প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশগ্রহণের আবেদন করলেও জায়গা সংকুলান না হওয়ায় ২০টি প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়ে তালিকা চূড়ান্ত করা হয়। বোম্বে সুইটস অ্যান্ড কোম্পানির মহাব্যবস্থাপক খুরশীদ আহমাদ ফরহাদ বলেন, মেলায় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা ব্যয় করে প্রতিষ্ঠানগুলো অংশ নিয়েছে। কিন্তু স্টলগুলোতে জায়গা স্বল্পতা থাকায় যথাযথভাবে কাস্টমারদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ হয়নি। এতে প্রত্যাশিত সাড়া পাননি অনেকে। একই অভিযোগ বাপার সাবেক সহসভাপতি সৈয়দ শোয়াইব হাসানের। তিনি বলেন, ৬০০ বর্গমিটারের জায়গা বরাদ্দ প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের। আগামীতে পরিসর বৃদ্ধির পাশাপাশি মেলাকেন্দ্রিক আরও প্রচার-প্রচারণার জন্যেও ইপিবি ও বাণ্যিজ মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ জানান তিনি। দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আশীষ কুমার সরকার বলেন, গ্লোবাল মার্কেটে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ভালো সাড়া পাচ্ছে। এটি ইতিবাচক দিক। বিশ্ববাজারে দেশীয় পণ্যের চাহিদা বাড়ায় পরবর্তীতে এই মেলায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যাও বাড়বে। আগামী আসরে আমরা পরিসর বাড়ানোর জন্য এখন থেকেই কাজ শুরু করেছি।

post
এনআরবি সাফল্য

দুবাইয়ে গালফ ফুড মেলায় দেশীয় ৪১ প্রতিষ্ঠান

সংযুক্ত আরব আমিরাতে শুরু হয়েছে পাঁচ দিন ব্যাপী গালফ ফুড মেলা। দুবাইয়ের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে আয়োজিত মেলায় খাদ্য পণ্য উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বিপণনের সঙ্গে জড়িত বিশ্বের ১২৭টি দেশের সাড়ে ৫ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। বৃহত্তর খাদ্য পণ্য প্রদর্শনীর এ মেলায় বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন রয়েছে দুবাই ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের জা’আবিল হল ফোর-এ। এতে বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তত্ত্বাবধানে দেশীয় ৪১টি প্রতিষ্ঠান স্টল বরাদ্দ পেয়েছে। সোমবার মেলা শুরু হয়। শেষ হবে আগামী শুক্রবার। জানা যায়, পৃথিবীজুড়ে যেসব প্রতিষ্ঠান খাদ্যপণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রপ্তানি করে থাকে তারা এই মেলাকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে। মেলায় খাদ্যপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি পরিবেশক প্রতিষ্ঠানগুলোও নতুন নতুন পণ্য সম্পর্কে জানতে হাজির হয়েছে।সিটি গ্রুপে বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর লুৎফুর কবির জানান, গত বছরের তুলনায় এবার তারা বেশি ক্রয়াদেশের প্রত্যাশা করছে। মেলায় প্রথমবারের মতো অংশ নিয়েছে আকিজ এসেনশিয়াল লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ম্যানেজার (এক্সপোর্ট) সীমা দে বলেন, বিশ্বের অনেক দেশ এই মেলায় অংশ নিয়েছে। বাংলাদেশের রপ্তানির বাজারও দীর্ঘ হচ্ছে। তাই আমাদের পণ্যের প্রচার ও প্রসার ঘটাতে এখানে অংশগ্রহণ করেছি। পাশাপাশি বিশ্বের অন্যদেশগুলো তাদের পণ্য বাজারজাত করণে যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করে সে বিষয়ে অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করছি। মেলা ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিযোগিতামূলক বাজারে নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করতে এবং দেশীয় পণ্যের ব্র্যান্ড তৈরির লক্ষে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো এবার পণ্যের গুণগত মানের পাশাপাশি প্যাকেজিংকেও গুরুত্ব দিচ্ছে। দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর আশীষ কুমার সরকার জানান, গালফ ফুড মেলা থেকে ক্রয়াদেশসহ ভাল সাড়া পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তবে আগামী বছর এই মেলায় আরও বড় পরিসরে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা করছে বাংলাদেশ। প্রসঙ্গত, ১৯৮৭ সালে ১৩টি দেশের মাত্র ৬৫টি প্রতিষ্ঠান নিয়ে খাদ্যপণ্যের এই মেলার শুরু হয়, যেখানে দর্শনার্থী ছিলেন মাত্র ১ হাজার ৬০০ জন। অথচ ২৯তম এই আসরে লক্ষাধিক দর্শনার্থীর আগমন ঘটবে বলে আশা করছে আয়োজক কর্তৃপক্ষ। 

post
এনআরবি সাফল্য

ফ্রান্সে বাড়ছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান

ফ্রান্সে দিন দিন বাংলাদেশিদের সংখ্যা যেমন বাড়ছে ঠিক তেমনি তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বৃদ্ধি পাচ্ছে। যার ফলে অনেক প্রবাসী কর্মীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের গার্ড দো নোর বাঙালি অধ্যুষিত এলাকায় তিন ভাই ফ্যাশন নামে নতুন একটি জেন্টস পার্লার উদ্বোধন করা হয়েছে।এসময় উপস্থিত ছিলেন শাহ গ্রুপের চেয়ারম্যান সাত্তার আলী সুমন, আইসার প্রেসিডেন্ট ওবায়দুল্লাহ কয়েস, বদরুল ইসলাম, শাহেদ আহমেদ, সাইয়েম জায়েদ, জাবেদ, তুফায়েল, আক্তার, নায়ওর মিয়া,আমিন আহমেদ,নূরুল আমিন,মিসবাহ সেলিম মাসুম, লায়েক ও শাকিলসহ কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।

post
এনআরবি সাফল্য

ওমানে গাল্ফ এক্সচেঞ্জের ১৬তম শাখার উদ্বোধন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানের সর্ববৃহৎ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী বাংলাদেশি একমাত্র প্রতিষ্ঠান গাল্ফ এক্সচেঞ্জের ১৬তম শাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। রাজধানী মাস্কাটের প্রাণকেন্দ্র রুই টেক্সি স্ট্যান্ডের পাশেই নতুন এই শাখার উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী প্রধান ইফতেখার উল হাসান চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন গাল্ফ এক্সচেঞ্জের অপারেশন ম্যানেজার মাসুদ রানা,এজি.এম কমর ফাহিম, সিরাজউদৌল্লাহ,আলতাফ হোসেনসহ দেশটিতে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গাল্ফ এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বৈধ পথে দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সকল সহযোগিতা করা হয় বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী প্রধান।

post
এনআরবি সাফল্য

১৬ দিনে রেমিটেন্স এলো ১১৫ কোটি মার্কিন ডলার

চলতি মাসের ১৬ দিনে বৈধপথে প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়েছে ১১৫ কোটি মার্কিন ডলার বা ১২ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা।রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ব্যাংকের তথ্যমতে, ফেব্রুয়ারির ১৬ দিনে ব্যাংকিং চ্যানেলে ১১৪ কো‌টি ৯৯ লাখ ডলার এসেছে। এর ম‌ধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৩ কোটি ৮৪ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৫ কোটি ২৫ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৯৫ কোটি ৬৫ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ২৫ লাখ মার্কিন ডলার। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি মার্কিন ডলার।

post
এনআরবি সাফল্য

কাতারে বাংলাদেশী পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি

কাতারে বাংলাদেশী পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কাজ করছে কিছু তরুণ প্রবাসী উদ্যোক্তা। এর অংশ হিসেবে দেশটির মাইজার আলমিরার পাশে যাত্রা শুরু করেছে বাংলাদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান, নাজবিন মিম সুপার মার্কেট।দোয়া ও মোনাজাতের মধ্যে দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন স্বত্বাধিকারী ফেনী প্রবাসী মোহাম্মদ এনামুল হক মানিক। অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন কাতার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোল্লা রাজ রাজিব, যুবলীগ সভাপতি মো: কামাল উদ্দিন, প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় ও বিপনন ম্যানেজার আতিকুর রহমান এবং কাতারি স্পনসরের প্রতিনিধি মো: জামিল। এসময় প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তারা জানান, নাজবিন মিম সুপার মার্কেটে স্থানীয় ক্রেতাদের বাংলাদেশী শাকসবজি, মাছ-মাংস, গ্রোসারি ও গার্মেন্টস সামগ্রী দ্রুত পৌঁছে দিতে, ২৪ ঘন্টা হোম ডেলিভারির ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

post
এনআরবি সাফল্য

আমিরাত থেকে সর্বাধিক সিআইপি নির্বাচিত

দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের দুয়ারে কনসুলেট সেবা ও রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড দেয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করায় এ বছর আমিরাত থেকে সর্বাধিক সিআইপি নির্বাচিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী। তিনি বলেন, দুবাই এর মত অন্যান্য দেশের কনস্যুলেট থেকেও এই ধরনের কার্যক্রম চালু করা হলে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধি পাবে। প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শফিকুর রহমান চৌধুরী এবং সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরকালে এক সংবর্ধনায় এসব কথা বলেন। সংবর্ধনা আয়োজন করেন দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল বি এম জামাল হোসেন ও তার সহধর্মিণী আবিদা হোসেন। এসময় অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ী, সিআইপি, দুবাই বাংলাদেশ কনস্যুলেটর কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

post
এনআরবি সাফল্য

দুবাইতে প্রবাসী বাংলাদেশির ব্যবসায়ীক সফলতা

আমিরাতের শারজাহ প্রদেশের 'আল নাসেরিয়া এলাকার ইলেকট্রিক স্যানিটারি এন্ড হার্ডওয়্যার মার্কেটে বাড়ছে প্রবাসী উদ্যোক্তার সংখ্যা। যার প্রায় ৮০ শতাংশ ব্যবসায়ী বাংলাদেশী। তাদেরই একজন প্রবীণ ব্যবসায়ী বজলুর রশিদ চৌধুরী। তার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন প্রায় অর্ধশত বাংলাদেশীর।সংশ্লিষ্টরা জানান, ফেনীর দাগনভুইয়ার মৃত আব্দুল কাদের চৌধুরীর ছেলে বজলুর রশিদ চৌধুরী। সোনালী ভবিষ্যতের আশায় ১৯৯৭ সালে পাড়ি জমান মরুর দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে। প্রায় ৭ বছর চাকরির পর শুরু করেন নিজস্ব ব্যবসা। কঠোর পরিশ্রম ও সততাকে পূঁজি করে তৈরি করেন আনোয়ার আল বুতিনা ইলেকট্রিকেল এন্ড স্যানিটারী ট্রেডিং এবং মামুন আল রশীদ প্লাস্টার টাইলস পেইন্ট কন্ট্রাক্টটিং। তার এসকল প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন প্রায় অর্ধশত বাংলাদেশি। দেশটিতে ভিসা বন্ধ থাকায় বিপাকে রয়েছেন অনেক বাংলাদেশী ব্যবসায়ী। শ্রমিক ভিসা চালু করলে একদিকে যেমন বাড়বে বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান অন্যদিকে বাড়বে দেশের রেমিটেন্স প্রবাহ। তাই কুটনৈতিক আলোচনা বাড়িয়ে ভিসা চালুর আবেদন এই রেমিটেন্স যোদ্ধার।

post
এনআরবি সাফল্য

ওমানে গাল্ফ এক্সচেঞ্জের ১৬তম শাখা

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ওমানের সর্ববৃহৎ রেমিট্যান্স প্রেরণকারী বাংলাদেশি একমাত্র প্রতিষ্ঠান গাল্ফ এক্সচেঞ্জের ১৬তম শাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। ওমান প্রতিনিধি জানান, রাজধানী মাস্কাটের প্রাণকেন্দ্র রুই টেক্সি স্ট্যান্ডের পাশেই নতুন এই শাখার উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী প্রধান ইফতেখার উল হাসান চৌধুরী। এসময় উপস্থিত ছিলেন গাল্ফ এক্সচেঞ্জের অপারেশন ম্যানেজার মাসুদ রানা, এজি.এম কমর ফাহিম, সিরাজউদৌল্লাহ, আলতাফ হোসেনসহ দেশটিতে বসবাসকারী প্রবাসী বাংলাদেশিরা। গাল্ফ এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে বৈধ পথে দেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাঠান প্রবাসীরা। এক্সচেঞ্জের পক্ষ থেকে প্রবাসী বাংলাদেশিদের সকল সহযোগিতা করা হয় বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী প্রধান।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.