post
দূতাবাস খবর

বাংলাদেশ-কুয়েতের শিল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

কুয়েতে বাংলাদেশ-কুয়েতের সম্পর্কের সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে চার দিনব্যাপী শিল্প প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ দূতাবাস এবং কুয়েত আর্টস অ্যাসোসিয়েশনের যৌথ উদ্যোগে হাওয়ালিতে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। বুধবার প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান এবং কুয়েত আর্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবদুল রাসুল সালমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন, কুয়েতে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, আর্টস অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য, দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বাংলাদেশ কমিউনিটির সদস্যরা। প্রদর্শনীটি ১৫মে শুরু হয়ে চলে ১৮ মে পর্যন্ত। এতে দুই বাংলাদেশি শিল্পীর আঁকা ১০০টিরও বেশি চিত্রকর্ম প্রদর্শিত হয়। এছাড়াও প্রদর্শিত হয় আর্টস অ্যাসোসিয়েশন সদস্যদের আঁকা চিত্রকর্মও। বাংলাদেশ-কুয়েত সম্পর্কের ৫০ বছর উদযাপনের জন্য, বছর জুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়েছে দূতাবাস। তারই অংশ হিসেবে এ প্রদর্শনী করা হয়।

post
দূতাবাস খবর

প্রবাসীদের পেনশন স্কিমের সেবা নেয়ার আহবান

সাধারণ প্রবাসীদের সার্বজনীন পেনশন স্কিমের সেবা গ্রহণ করার আহবান জানিয়েছেন, কাতারে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম। প্রবাসী পেনশন স্কিমের সেবা, কাতার প্রবাসীদের মাঝে তুলে ধরতে এক অবহিতকরণ সভায় তিনি একথা বলেন। বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে দূতাবাস মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন, দূতাবাসের শ্রম কাউন্সিলর তন্ময় ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রবাসী পেনশন স্কিম নিবন্ধনের নিয়মাবলি উপস্থাপন করেন, দূতাবাসের কাউন্সিলর মো: মাসহুদুল কবির। এতে অতিথি ছিলেন, দূতাবাসের ডেপুটি চীফ অব মিশন ওয়ালিউর রহমান,ডিফেন্স এটাসে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম খাইরুদ্দিন,কাউন্সিলর মোবাশ্বেরা কাদেরী,দুতালয় প্রধান মো: নাসিরুদ্দিন ও প্রথম সচিব আব্দুল্লাহ আল রাজী।

post
দূতাবাস খবর

যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ প্রতিনিধিদলের ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন, সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা

ওয়াশিংটন ডিসি, 02মে, 2024 - মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের অন্যতম প্রধান প্রতিষ্ঠান Near East South Asia (NESA) Center for Strategic Studies এর একটি প্রতিনিধিদল বুধবার ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করেন এবং মিশনের কর্মকর্তাদের সাথে একটি ইন্টারেক্টিভ সেশনে অংশগ্রহণ করেন। NESA Center for Strategic Studies-এর বিশিষ্ট অধ্যাপক ড. হাসান আব্বাস ৪৬ সদস্যের দলটির নেতৃত্ব দেন। প্রতিনিধিদলে ওয়াশিংটন ডিসিতে নেসা সেন্টার আয়োজিত একটি সেমিনারে 28টি দেশের অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিবর্গ অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জনাব মোহাম্মদ ইমরান দূতাবাসে নেসা সেন্টারের প্রতিনিধিদলকে স্বাগত জানান এবং অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। রাষ্ট্রদূত ইমরান তার মূল বক্তব্যে বাংলাদেশের ইতিহাস এবং দেশের সাম্প্রতিক আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের কথা বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন। তিনি রোহিঙ্গা সংকট ইস্যু এবং সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থা মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্য এবং গ্লোবাল কমিউনিটি এনগেজমেন্ট অ্যান্ড রিজিলিয়েন্স ফান্ড (জিসিইআরএফ)-এ দেশের অগ্রগতির ওপরও আলোকপাত করেন। রাষ্ট্রদূত সন্ত্রাসবাদের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ কার্যকরভাবে মোকাবেলা করার জন্য সকল দেশের সমন্বিত প্রচেষ্টা গ্রহণের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদ একটি বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ এবং কোন দেশের পক্ষে এককভাবে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সম্ভব নয়। দীর্ঘস্থায়ী রোহিঙ্গা সঙ্কট প্রসঙ্গে রাষ্ট্রদূত ইমরান মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বাস্তুচ্যুত সকল রোহিঙ্গাদের তাদের জন্মভুমিতে টেকসই ও মর্যাদাপূর্ণ প্রত্যাবাসনের বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, যদি সমস্যাটি আরও দীর্ঘায়িত হয় তবে এটি সমগ্র অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং উন্নয়ন উদ্যোগকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে। ড. আব্বাস ইন্টারঅ্যাকটিভ সেশনে বক্তৃতাকালে সন্ত্রাস, সহিংস চরমপন্থা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে তিনি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ব্যক্তিত্বদের দ্বারা দারুনভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছেন। ড. আব্বাস বলেন, তার প্রতিষ্ঠান- NESA Center for Strategic Studies - বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক কামনা করে এবং আরও সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ দেখতে চায়। দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি অহিদুজ্জামান নুর সন্ত্রাস ও চরমপন্থা মোকাবেলায় বাংলাদেশের বিভিন্ন উদ্যোগ ও সাফল্যের বিষয়টি প্রতিনিধিদলের সামনে তুলে ধরেন। ফার্স্ট সেক্রেটারি আতাউর রহমান অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন এবং এর সার্বিক সমন্বয়ে ছিলেন কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান শামীমা ইয়াসমিন স্মৃতি। এজেডএম সাজ্জাদ হোসেন মিনিস্টার (প্রেস)

post
দূতাবাস খবর

ওমানে বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

ওমানে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে ৫৪তম মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দেশটির হোটেল শেরাটনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। শুরুতে ওমানে নিযুক্ত বাংলাদেশে রাষ্ট্রদূত মো. নাজমুল ইসলাম আমন্ত্রিত অতিথিদের বরণ করে নেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ওমানের অর্থমন্ত্রী সাইদ বিন মোহাম্মদ বিন আহমেদ আল সাকরি। এসময় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান রাষ্ট্রদূত। তিনি বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরেন। শেষে কমিউনিটির সবাইকে ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওমানে নিযুক্ত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কূটনীতিক ও দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী, কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তি, নেতা, ব্যবসায়ী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।

post
দূতাবাস খবর

যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ দূতাবাসে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন

যুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশ দূতাবাসে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস পালন করা হয়েছে। বুধবার (১৭ এপ্রিল) ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত দূতাবাসে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালিত হয়েছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু কর্নারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আবক্ষ ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শুরু হয়। এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। পরে বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাণী পাঠ করে শোনান মিনিস্টার (কর্মাস) মো. সেলিম রেজা ও ফার্স্ট সেক্রেটারি অহিদুজ্জামান নুর।এরপর ‘মুজিবনগর: বাংলাদেশের প্রথম রাজধানী’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে ‘বাংলাদেশের অভ্যূদয়ে মুজিবনগর সরকার’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারের আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত ইমরান বলেন, মুজিবনগর দিবস বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে অনন্য এক দিন এবং মুজিবনগর বাঙালি জাতির বীরত্বের প্রতীক। তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকার ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা একই সূত্রে গাঁথা। মুজিবনগর সরকারের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সব ক্ষেত্রে অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। তিনি প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এই সাফল্য গাঁথা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান। কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল) আরিফা রহমান রুমা সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। ঐতিহাসিক এই দিবসের প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব বিস্তারিতভাবে তুলে ধরেন। এরপর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা এবং মুক্তিযুদ্ধে জীবনদানকারী সব শহীদের আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনা করা হয়। বাংলাদেশের উত্তরোত্তর শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে একটি বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচি শেষ হয়।

post
দূতাবাস খবর

তুরস্কে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উদযাপন

তুরস্কের আংকারায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে ঐতিহাসিক ‘মুজিবনগর দিবস’ উদযাপন করা হয়েছে। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের আনুষ্ঠানিক শপথ গ্রহণের ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্মরণ করে যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি উদযাপন করা হয়। বুধবার সকালে তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আমানুল হকের নেতৃত্বে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রাঙ্গণে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বঙ্গবন্ধুর আবক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করার মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপনের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বের প্রথমেই পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় চার নেতা এবং শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার শান্তি ও মাগফিরাত এবং বাংলাদেশের উত্তরোত্তর শান্তি, সমৃদ্ধি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এরপর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বাণী পাঠ করা হয় এবং ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবসের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

post
দূতাবাস খবর

জার্মানিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বৈশাখ উদযাপন

জার্মানিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস ও বৈশাখ উদযাপন উপলক্ষে দেশটিতে বসবাসরত বিভিন্ন দেশের কুটনীতিকদের সম্মানে সংবর্ধনা সভার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে অনুষ্ঠানে ছিল কেক কাটা, প্রীতিভোজ ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। সোমাবার জার্মানির রাজধানী বার্লিনে স্থানীয় একটি পাঁচতারা হোটেলের বলরুমে বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে বার্লিনের বাংলাদেশ দূতাবাস আয়োজন করে দেশটিতে বসবাসরত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কুটনীতিকদের সম্মানে বিশেষ সংবর্ধনা সভার। অনুষ্ঠানে দেশের ইতিহাস ঐতিহ্যসহ বর্তমানের অগ্রগতি আমন্ত্রিত অতিথিদের সামনে তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। দূতাবাসের মিনিস্টার জাবেদ ইকবাল এর পরিচালনায় সংবর্ধনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া ও আফগানিস্তান এর ইন্দো প্যাসিফিক পলিসির পরিচালক ও রাষ্ট্রদূত এরিক কুর্জভাইল। তার বক্তব্যে জার্মানি ও বাংলাদেশের মধ্যকার চলমান সম্পর্কের নানা বিষয় ছাড়াও বাংলাদেশর অগ্রগতি, অর্জন সবার সামনে তুলে ধরেন। এসময় সংবর্ধনা সভায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, কুটনীতিক, সাংবাদিক, ব্যাবসায়ী বাংলাদেশী বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন ও কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ, সংস্কৃতিকর্মীসহ নানা স্তরের প্রবাসীরা অংশ গ্রহণ করেন। এরপর সাংস্কৃতিক পর্বে অনবদ্য সব নৃত্য ও বৈশাখের গান পরিবেশন করেন প্রখ্যাত নৃত্যশিল্পী অদিতি গুপ্ত ও টুপুর। পরে আমন্ত্রিত অতিথিদের পরিবেশন করা হয় সুবর্ণ জয়ন্তীর কেক ও ঐতিহ্যবাহী খাবার।

post
দূতাবাস খবর

কুয়েত প্রবাসীদের এনআইডি সংক্রান্ত সভা

কুয়েত প্রবাসী বাংলাদেশীদের ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র-এনআইডি প্রদান সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। দেশটির মিসিলা এলাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশিকুজ্জামান। দূতাবাসের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম এর পরিচালনায় এতে উপস্থিত ছিলেন, ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদানে সহায়তাকারী বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ১০ সদস্যের কারিগরি দলসহ অনেকে। এসময়ে বক্তারা জানান, ৪০টি দেশে এনআইডি কার্যক্রমের আওতায় এক কোটি ৪০ লক্ষ বাংলাদেশিকে আনার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এরই ধারবাহিকতায় কুয়েতস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসেও শুরু হতে যাচ্ছে এনআইডি দেয়ার কার্যক্রম।

post
দূতাবাস খবর

বিশ্বের কাছে পাকিস্তানের বর্বরতা তুলে ধরার আহ্বান বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের

অ্যামেরিকায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে ওইদিন ও পরবর্তী নয় মাসে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নৃশংসতার বিষয়টি বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিসহ সকলের প্রতি আহবান জানিয়েছেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ‘অপারেশন সার্চলাইট’-এর নামে নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সামরিক জান্তা কর্তৃক সংঘটিত বর্বরোচিত গণহত্যাকে স্মরণ করে সোমবার ওয়াশিংটন ডিসিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসে ‘গণহত্যা দিবস’ এর আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন। মঙ্গলবার ঢাকায় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। ১৯৭১ সালের ঐদিন কালরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে নির্মমভাবে নিহত সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে দূতাবাস বিস্তারিত কর্মসূচির আয়োজন করে। দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন উৎসর্গকারী সকল বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।অ্যামেরিকায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান ‘একাত্তরের গণহত্যা’ শীর্ষক সেমিনারের ওপর আলোচনায় অংশ নেন এবং কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল) আরিফা রহমান রুমা এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত ইমরান সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধে ত্রিশ লাখ শহিদের মহান আত্মত্যাগ গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর নৃশংসতাকে মানব ইতিহাসের অন্যতম জঘন্যতম গণহত্যা হিসেবে আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, ‘পাকিস্তানের সামরিক জান্তা মুক্তিপাগল বাঙালিদের স্বাধীনতা আন্দোলনকে দমন এবং ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণকে প্রতিহত করার নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য ঢাকাসহ সারা বাংলাদেশে বর্বরোচিত গণহত্যা ও ধ্বংসলীলা চালায়।’সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে আরিফা রহমান রুমা ১৯৭১ সালের ২৫মার্চ ও পরবর্তী নয় মাসে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সামরিক জান্তা কর্তৃক সংঘটিত বর্বরোচিত গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের বিস্তারিত বর্ণনা দেন। তিনি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এই নিষ্ঠুর গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধের সকল শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এক বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দিনের কর্মসূচী শেষ হয়। কর্মসূচী পরিচালনা করেন ফার্স্ট সেক্রেটারি (পাসপোর্ট ও ভিসা উইং) মুহাম্মদ আব্দুল হাই মিলটন।

post
দূতাবাস খবর

ওমানে বাংলাদেশি ভিসা বন্ধ থাকায় বিপাকে

বাংলাদেশি শ্রমিকদের অন্যতম বড় শ্রমবাজার ওমান। দেশটিতে জনসংখ্যা রয়েছে প্রায় ৫০ লাখের মতো। বাংলাদেশ দূতাবাসের তথ্যমতে,ওমানে ২০ লাখের মতো প্রবাসী শ্রমিক রয়েছে, যার মধ্যে বাংলাদেশি শ্রমিকদের সংখ্যা সাত লাখের উপরে। সম্প্রতি বাংলাদেশি নাগরিকদের সব ধরনের ভিসা দেয়া স্থগিত করেছে দেশটি। তবে বাংলাদেশি শ্রমিকরা নিয়ম শৃঙ্খলা না মানায় ওমানে ভিসা বন্ধ রয়েছে বলে জানান, ওমান বাংলাদেশ সোস্যাল ক্লাবের চেয়ারম্যান সিরাজুল হক সিআইপি। এদিকে,বাহরাইনে রয়েছেন প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার প্রবাসী। তবে তাদের মধ্যে অবৈধ হয়ে পড়াদের ধরপাকড় করছে দেশটির প্রশাসন। আর,কাতারে বিশ্বকাপ পরবর্তীতে কোন নতুন প্রজেক্ট না খোলায় চাকরি হারিয়ে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখিন, দেশটিতে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিদেশগামী কর্মীদের দক্ষ হয়ে যাওয়ার পরামর্শ বিশিষ্টজনদের।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.