post
আন্তর্জাতিক

ঈদুল ফিতরের তারিখ ঘোষণা করলো অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ এপ্রিল (বুধবার) ঈদুল ফিতরের প্রথম দিন হিসেবে ঘোষণা করেছে। একই সঙ্গে ৯ এপ্রিল (মঙ্গলবারকে) রমজানের শেষ এবং শাওয়াল মাসের শুরুর দিন হিসেবে ঘোষণা করেছে দেশটির ইসলামবিষয়ক সংস্থা অস্ট্রেলিয়ান ফতোয়া কাউন্সিল। স্থানীয় সময় ৮ এপ্রিল (সোমবার) সন্ধ্যায় এই ঘোষণা দেয়া হয়। তবে শাওয়াল মাসের চাঁদ ওঠার একদিন আগেই অস্ট্রেলিয়ায় ঈদুল ফিতরের তারিখ ঘোষণা করে সংস্থাটি। খবর গালফ নিউজ। স্থানীয় এবং বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পর্যবেক্ষণ বিবেচনায় নিয়ে, দেশটির ফতোয়া কাউন্সিল নিশ্চিত করেছে, সিডনি এবং পার্থে ৯ এপ্রিল, মঙ্গলবার নতুন চাঁদের জন্ম হবে। এর ফলে ৯ এপ্রিল হবে রমজানের শেষ দিন এবং ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে ১০ এপ্রিল, বুধবার। ফতোয়া কাউন্সিল জানিয়েছে, যদিও এখনও শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি, তবে স্থানীয় ও বৈশ্বিক জ্যোর্তিবিজ্ঞান পর্যবেক্ষণ সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে তারা নিশ্চিত হয়েছে, অস্ট্রেলিয়ার টাইমজোন অনুযায়ী সিডনি ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ায় আগামীকাল ৯ এপ্রিল ভোর ৪টা ২০ মিনিটে নতুন চাঁদের জন্ম হবে। সে দিন সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৫টা ৩৯ মিনিটে এবং সূর্যাস্তের ১২ মিনিট পর, ৫টা ৫১ মিনিটে দেখা মিলবে নতুন চাঁদের। কারণ নতুন চাঁদ জন্মের ১৮-২০ ঘণ্টা পরই কেবল সেটি খালি চোখে দেখা যায়।' সেই সঙ্গে, পার্থসহ পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ায় নতুন চাঁদের জন্ম হবে স্থানীয় সময় ৯ এপ্রিল দুপুর ২টা ২০ মিনিটে। সেখানে সূর্যাস্ত হবে সন্ধ্যা ৬টা ২ মিনিটে এবং সূর্যাস্তের ১৬ মিনিট পর সন্ধ্যা ৬টা ১৮ মিনিটে দেখা যাবে শাওয়াল মাসের বক্রাকৃতির চাঁদ। গত বছর সৌদি আরবে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায় ২০ এপ্রিল। পরের দিন ২১ এপ্রিল দেশটিতে উদযাপিত হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর।

post
শিক্ষা

অস্ট্রেলিয়ার স্টুডেন্ট ভিসায় আসছে কঠোর নিয়ম

অস্ট্রেলিয়া এই সপ্তাহে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভিসার ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম কার্যকর করা শুরু করবে। অস্ট্রেলিয়া সরকার উদ্বিগ্ন যে, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অনেকেই পড়াশোনার পরিবর্তে কাজের উদ্দেশ্যে অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছে।দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্লেয়ার ও'নিল জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক সময়ে আন্তর্জাতিক স্টুডেন্ট ভিসা অনুমোদন আগের বছরের তুলনায় ৩৫ শতাংশ কম হয়েছে। ফেডারেল সরকার অভিবাসন ব্যবস্থার সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানকারী সন্দেহজনক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো একটি নতুন ক্র্যাকডাউনের মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। অস্ট্রেলিয়ান ব্যুরো অফ স্ট্যাটিস্টিকসের (এবিএস) প্রকাশিত ডেটা দেখায় যে, দেশটির জনসংখ্যা ২ দশমিক ৫ শতাংশ বেড়েছে মূলত অভিবাসী শ্রমিক এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কারণে। চলতি সপ্তাহ থেকে বেশ কয়েকটি সরকারি সংস্থাকে নতুন ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা সন্দেহজনক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল করার ক্ষমতা তার মধ্যে অন্যতম। 'ভিসা কারখানা' হিসেবে পরিচিত ওইসব তথাকথিত প্রতিষ্ঠানকে সতর্কীকরণ নোটিশ দেওয়া হবে এবং তাদের শুধরে নেওয়ার সময় দেওয়া হবে ছয় মাস। সম্ভাব্য শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নতুন পরীক্ষাও চালু করা হবে। শিক্ষার্থীদের তাদের অধ্যয়নের উদ্দেশ্য এবং তাদের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। তাদের একটি ঘোষণা দিতে হবে যে, তারা প্রকৃত শিক্ষার্থী হওয়ার অর্থ কী তা বোঝে। গত জুলাই মাসে ফেডারেল সরকার আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা কত ঘণ্টা কাজ করতে পারবে তার সময় নির্ধারণ করে দিয়েছে। কোভিড-১৯ মহামারি চলাকালীন শ্রম ঘাটতির কারণে ২০২২ সালে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের কাজের সময়সীমা স্থগিত করা হয়েছিল। এ বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ায় অধ্যয়নরত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা মোট ৫ লাখ ৬৭ হাজার ৫০৫ জন।

post
এনআরবি বিশ্ব

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের ইফতার

গত বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের (এবিবিসি) উদ্যোগে ইফতার ও নৈশভোজের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে ড. মুনিরুজ্জমান জয় কোরআন পাঠ করেন।এর পর সংগঠনের সভাপতি ফয়েজ দেওয়ান অতিথিদের স্বাগত জানান এবং পবিত্র মাসে সংহতি ও একতা প্রকাশে তাদের উপস্থিতির জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।অনুষ্ঠানে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল অস্ট্রেলিয়ার অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলের মুখপাত্র মোহাম্মদ দুয়ার ফিলিস্তিনে শান্তি ফিরিয়ে দেওয়ার গুরুত্ব ও মানবিক সমর্থনের বিষয়গুলো নিয়ে বক্তব্য দেন। দার ইবনে আব্বাসের অধ্যক্ষ শাইখ আব্দুল করিম আবদুল্লাহ পবিত্র রমজানের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করে বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সরকারী উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ব্যবসায়ীক ব্যক্তিত্ব ও বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক মোতাসিম বিল্লাহ ঐক্য, সাংস্কৃতিক বিনিময় ও সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণের প্রসারে এবিবিসির প্রতিশ্রুতি সম্পর্কে জানিয়ে এই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।

post
এনআরবি বিশ্ব

টাইমস স্কয়ারে হাজারো মুসল্লির তারাবির নামাজ আদায়

গত বছরের ন্যায় এবারও নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে হাজারো মুসল্লি তারাবির নামাজ আদায় করেছেন। গত রোববার নিউইয়র্ক সিটির টাইমস স্কয়ারে রমজানের প্রথম তারাবির নামাজ পড়তে মুসলমানরা সমবেত হন। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত মুসল্লিদের কয়েকটি সামাজিক সংগঠনের উদ্যোগে এ আয়োজন করা হয়। উদ্যোক্তারা জানান, ইসলামভীতি দূর করা, ধর্মের প্রকৃত সৌন্দর্য সম্পর্কে জানানো এবং সম্প্রীতির বার্তা তুলে ধরাই ছিল এর উদ্দেশ্য। এছাড়া সারা বিশ্বে বিনোদনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত টাইমস স্কয়ারে তারাবির নামাজে নারীরাও অংশ নেন। এতে ইমামতি করেন ফরাজ হাসান।সিটি অব দ্য ওয়ার্ল্ডে টানা দ্বিতীয় বছরের মতো এমন আয়োজনের উদ্যোক্তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের মুসলিম ইনফ্লুয়েন্সার এসকিউ। সহযোগিতায় ছিল মুসলিমস গিভিং ব্যাক ও ড্রপলেটস অব মার্সি। এ সময় নিরাপত্তা নিশ্চিতের দায়িত্ব পালন করে নিউ ইয়র্ক পুলিশ। টাইমস স্কয়ারে তারাবির জামায়াত শেষে এক মুসল্লি বলেন, সংযম, দান, প্রার্থনার মধ্য দিয়ে পবিত্র রমজান পালন করা হয়। কুরআন তিলাওয়াত ও তরজমার মধ্য দিয়ে সে বিষয়টি প্রচার করতে চেয়েছি আমরা। তারাবির নামাজকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যার আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় টাইমস স্কয়ার। সুশৃঙ্খলভাবে জামায়াত আদায় করা হয় মাগরিবের নামাজও। বহু অমুসলিমও হাজির হন এ আয়োজন দেখতে। নামাজ পড়তে যাওয়া একজন মুসল্লি বলেন, ইসলাম নিয়ে অনেকের মাঝে ভীতি আছে। উগ্র মানুষ সব ধর্মেই আছে। সেই অল্প সংখ্যক মানুষ কখনই সংখ্যাগরিষ্ঠের চরিত্র হিসেবে বিবেচিত হতে পারে না।

post
এনআরবি বিশ্ব

প্রবাসীদের জন্যে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল

প্রবাসী বাংলাদেশিদের চেষ্টায় ২০০৪ সালে গড়ে ওঠে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল। অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশিদের ব্যবসায়িক সহযোগীতার লক্ষ্যেই গড়ে তোলা হয় বাণিজ্যিক এ প্রতিষ্ঠানটি। বিদেশের মাটিতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরিতেও কাজ করছে সংগঠনটি। সেই সাথে বাংলাদেশের সাথে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছে তারা। সংশ্লিষ্টরা জানান, অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করছেন, প্রায় লাখো  বাংলাদেশি। ব্যবসা-বাণিজ্যসহ দেশটির প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে, বাংলাদেশিদের অবস্থান। আর তাদের সেবায় কাজ করছে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের মতো প্রবাসীদের কিছু সংগঠনও।  সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মোতাছিম বিল্লাহ বলেন, দেশটিতে বাংলাদেশিদের ব্যবসায়িক পরিবেশ সৃষ্টি করতেও, সহযোগিতা করছে তারা। এছাড়াও বাংলাদেশের ব্যবসায়িক উন্নয়নেও কাজ করছে এই বিজনেস কাউন্সিল। সেই সাথে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক, বৃদ্ধি করারও অঙ্গিকার করছে সংগঠনটি। এদিকে উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক যোগাযোগ বৃদ্ধির লোক্ষ্যে, সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ায় সেমিনার করেছে সংগঠনটি। যেখানে বাংলাদেশ থেকে অংশ নেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তরাও।

post
অভিবাসন

প্রবাসীদের জন্য সুখবর: সহজেই মিলবে মালোশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়ার ভিসা

বর্তমান সময়ে মালয়েশিয়াতে প্রচুর বাংলাদেশি শ্রমিক অবস্থান করছেন। যাদের মাঝে অনেকেই দেশটি থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যেতে আগ্রহী। তবে ভিনদেশে একটি দেশ থেকে অন্যদেশে যাওয়ার প্রক্রিয়াটা একটু জটিল। কিন্তু আপনি সহজ কিছু নিয়ম মানলে সহজেই মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন।মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের যাবতীয় নিয়ম ও কানুন মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের জন্য আবশ্যিক নিয়ম ও কানুন অনুসরণ করা প্রয়োজন। অস্ট্রেলিয়া একটি আলোচিত গন্তব্য যেখানে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে মালয়েশিয়া থেকে ভ্রমণকারীরা আসেন। এক্ষেত্রে, অস্ট্রেলিয়ার স্থায়ী বা অস্থায়ী স্থানান্তর অনুমতি প্রয়োজন হবে। আবেদন প্রক্রিয়া: - মালয়েশিয়া থেকে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের আবেদন অনলাইনে করা যেতে পারে অথবা অস্ট্রেলিয়ান এম্বাসিতে প্রেরণ করা যেতে পারে। - অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের জন্য অনুমতি প্রাপ্ত হলে, পাসপোর্ট এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় দলিল সংগ্রহ করা প্রয়োজন। অনুমতি/ভিসার ধরণ: - অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণের জন্য অনেক রকমের ভিসা রয়েছে , যেমন পর্যটন/টুরিস্ট , কর্ম/ওয়ার্ক পারমিট , অধ্যয়ন/স্টুডেন্ট ইত্যাদি। প্রতিটি ভিসা ধরণের জন্য প্রয়োজনীয় মানদন্ড ও আবেদনের প্রক্রিয়াও ভিন্ন। আবাসন ও নিবন্ধন: - অস্ট্রেলিয়াতে আবাসনের জন্য অন্যান্য দেশের সাথে তুলনায়, আলাদা ধরণের বিকল্প রয়েছে। অনেকে ভ্রমণের জন্য হোটেল অথবা ভাড়া বাসায় অবস্থান করেন। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে থাকতে বা কাজ করতে পারেন। বাসায় অবস্থান করতে চাইলে, লোকাল বা অনলাইনে ভাড়ার জন্য সন্ধান করুন। কর্ম অনুমতি: - অস্ট্রেলিয়াতে কাজ করতে হলে, বিভিন্ন কর্ম অনুমতি প্রয়োজন হতে পারে। আপনার যে প্রকারের কাজ করতে ইচ্ছুক, তা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় অনুমতি অনুরোধ করুন। অস্ট্রেলিয়ান ভাষা ও কালচার: - অস্ট্রেলিয়ান ভাষা এবং কালচারের সাথে পরিচিতি প্রাপ্ত হওয়া উচিত হতে পারে। এটি আপনাকে অনুকূল করবে আপনার অস্ট্রেলিয়ান ভ্রমণের সময়ে। স্বাস্থ্য বিষয়ক সতর্কতা: - ভ্রমণের আগে আপনার টিকা নিশ্চিত করুন এবং স্বাস্থ্য নিয়ে সাবধান থাকুন। অস্ট্রেলিয়াতে স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্রয়োজন হতে পারে। কর্মজীবনে সফলতা - অস্ট্রেলিয়ান কর্মজীবনে সফলতা অর্জন করতে প্রয়োজন হলে, সুযোগ সুবিধা এবং আশা করে উপলব্ধি ব্যতিত কাজ করার জন্য প্রস্তুত থাকুন। এই সব ধরণের সাথে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ উপভোগ করার জন্য আপনার সমস্ত আবশ্যিক প্রস্তুতি নিতে হবে। একবার সম্পূর্ণ প্রয়োজনীয় দলিল এবং অনুমতি প্রাপ্ত হলে, আপনি অস্ট্রেলিয়ার অনেকগুলি সুন্দর স্থানে ভ্রমণ করতে পারেন এবং সুযোগ সুবিধা অনুভব করতে পারেন।

post
এনআরবি লাইফ

সিডনিতে পানিতে ডুবে মারা গেলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত শহিদুল

বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ২৬ বছর বয়সী শহিদুল হক গত রোববার জর্জেস রিভারের ক্যান্টলিন বেসিন এলাকায় পানিতে ডুবে মারা গেছেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরের প্যারামেটা এলাকায় বাস করতেন। আজ বুধবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬ টায় ল্যাকেম্বাতে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, শহিদুল রোববার বিকেলে তার ছোট বোনের সঙ্গে কিথ লংহার্স্ট রিজার্ভের কেন্টলিন বেসিনে একটি রিমোট-কন্ট্রোল নৌকা চালাচ্ছিলেন। দক্ষিণ-পশ্চিম সিডনির দুর্গম ওই এলাকায় যেতে প্রায় ৪৫ মিনিট হাইকিং করতে হয়।বিকেল ৪টার দিকে নৌকাটি পাথরে আটকে গেলে সেটি উদ্ধার করতে শহিদুল পানিতে ঝাঁপ দেন। সাঁতার না জানায় পানি থেকে আর উঠে আসতে পারেননি শহিদুল। ঘটনাস্থলে পুলিশ, অ্যাম্বুলেন্স ও প্যারামেডিকদের ডাকা হয়। কিথ লংহার্স্ট রিজার্ভের কেন্টলিন বেসিনে হেলিকপ্টারসহ অনুসন্ধান শুরু করা হয়। ডুবুরিরা প্রায় চার ঘণ্টা পর তার মৃতদেহ খুঁজে পায়। পুলিশের পরিদর্শক পল ক্রেমার এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।বেসিনটি একটি জনপ্রিয় সুইমিং স্পট হলেও এটি বিপজ্জনক হিসেবে বিবেচিত। প্রত্যন্ত অঞ্চলে, গভীর জঙ্গলের মধ্যে অবস্থিত এই এলাকায় মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক কাজ করে না। যারা দক্ষ সাঁতারু নন তাদের জন্য সেখানে হুশিয়ারি দেওয়া আছে।

post
এনআরবি লাইফ

সিডনি স্কুলের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল গুলশান-এর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন অনুষ্ঠানের প্রধান আয়োজক ও পৃষ্ঠপোষক অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসী মাইনুল মৃধা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিডনি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল সাহেদুল হক। গেষ্ট অব অনার ছিলেন ক্যামব্রিজ ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশনের কান্ট্রি ম্যানেজার শাহিন রেজা ও এডঃ তোবারক হোসেন ভুঁইয়া। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে ‘আয়রনম্যান’ খেতাব জয়ী মোহাম্মদ সামছুজ্জামান আরাফাত।পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সুপ্রিমকোর্টের বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহ। এসময় বক্তারা, শিক্ষার্থীদেরকে আলোকিত মানুষ ও প্রকৃত দেশপ্রেমিক হওয়ার পাশাপাশি প্রযুক্তি সম্পন্ন আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করার পরামর্শ দেন।

post
এনআরবি সাফল্য

অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া পেল বাংলাদেশি নারী

প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে ‘অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া’ পুরস্কার পেয়েছেন ড.সাবরিন ফারুকী। অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় দিবসে এ সম্মানে ভূষিত হন এই প্রবাসী বাংলাদেশী নারী। দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে যুক্ত এ বাংলাদেশি কাজ করছেন, উদ্বাস্তুদের জীবন মানের উন্নয়ন নিয়েও। সামাজিক ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য এর আগে ৫জন বাংলাদেশী পেয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ এ সম্মাননা। সংশ্লিষ্টরা জানান, অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে অস্ট্রেলিয়াতে পাড়ি জমিয়েছেন প্রায় লাখো বাংলাদেশি। দেশটির মূলধারার রাজনীতিসহ প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে এই প্রবাসীদের অবস্থান। তাদেরই একজন ড.সাবরিন ফারুকী, যিনি প্রথম বাংলাদেশী নারী হিসেবে পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ সম্মাননা। দেশটিতে অভিবাসন ও উদ্বাস্তুর জন্য কাজ করছেন এই নারী। অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম রাজনৈতিক দল লেবার পার্টির সক্রিয় সদস্য ড.সাবরিন। শ্রমজীবি মানুষের অধিকার আদায়ে ২০১৫ সালে দলটিতে যোগ দেন এই প্রবাসী। ড. সাবরিন ফারুকির সাফল্যে খুশি স্থানীয় বাংলাদেশীরা।

post
এনআরবি বিশ্ব

অস্টেলিয়াতে বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান

অস্টেলিয়াতে দিন দিন বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসা-বাণিজ্যে। পুরুষদের সঙ্গে সমান তালে এগোচ্ছে নারী উদ্যোক্তারাও। তবে দেশটিতে প্রবাসী নারীদের জন্য স্বতন্ত্র কোন সংগঠন না থাকায় পিছিয়ে পড়ছেন অনেকে। তাই তাদের স্বামলম্বী করে তুলতে কাজ শুরু করছেন কিছু প্রবাসী নারী সংগঠক। অভিবাসন বা উচ্চ শিক্ষার জন্যে অস্ট্রেলিয়াতে বসবাস করছেন প্রায় লাখো বাংলাদেশী। দেশটির প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই রয়েছে বাংলাদেশীদের অবস্থান। ব্যবসা-বাণিজ্যেও বড় সফলতা পাচ্ছেন তারা।অষ্ট্রেলিয়ায় পুরুষদের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে  প্রবাসী বাংলাদেশী নারীদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও। পরিশ্রমী এ নারীরা পাচ্ছেন ব্যবসায়ীক সফলতা।তবে উন্নত বিশ্বের দেশটিতে সামাজিকতার কারণে পিছিয়ে পড়ছেন অনেক নারী। তাই তাদের জন্যে কাজ করছে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ ওমেন্স চেম্বার অব কমার্স নামের সংগঠন। সংগঠনটির লক্ষ্য,ওশেনিয়ার দেশটিতে বাংলাদেশী নারীদের আরো বেশি সংখ্যক উদ্যোক্তা হিসেবে প্রস্তুত করা। আর সেই কাজে সহযোগিতা করছেন দেশটি প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।

About Us

NRBC is an open news and tele video entertainment platform for non-residential Bengali network across the globe with no-business vision just to deliver news to the Bengali community.